ঘূর্ণিঝড় ফণীর প্রভাবে গভীর রাতে চাঁদপুরে প্রচণ্ড ঝড় ও বৃষ্টি শুরু হয়েছে। জেলার বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ বন্ধ রাখা হয়েছে। শুক্রবার (৩ মে) দিবাগত রাত ৩টার পর থেকে ভারী বৃষ্টি শুরু হয়। এর সঙ্গে ঝড়ো বাতাসও বইছে।
এদিকে প্রশাসনের চেষ্টায় চাঁদপুর সদরের রাজরাজেশ্বর ইউনিয়নের চরাঞ্চলের ১০০০ মতলবে এক হাজার হাইমচর উপজেলার চরাঞ্চল থেকে তিন হাজার মানুষকে আশ্রয়কেন্দ্রে নেওয়া হয়েছে।
আবহাওয়া অফিসের সতর্ক বার্তায় বলা হয়েছে, মংলা ও পায়রা সমুদ্র বন্দরসমূহকে ৭ নম্বর বিপদ সংকেত, চট্টগ্রাম সমুদ্রবন্দর ও উপকূলীয় অঞ্চল হিসেবে চাঁদপুরকে ৬ নম্বর বিপদ সংকেত এবং কক্সবাজার সমুদ্রবন্দরকে ৪ নম্বর হুঁশিয়ারি সংকেত দেখাতে বলা হয়েছে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারে মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় ফণী কিছুটা দুর্বল হয়ে ভারতের উপকূলীয় ওড়িশায় অবস্থান করছে। এটি আরও উত্তর-উত্তরপূর্ব দিকে অগ্রসর হয়ে শনিবার সকালের মধ্যে খুলনা ও তৎসংলগ্ন বাংলাদেশের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চল এলাকায় পৌঁছাতে পারে। ফণীর প্রভাবে বাংলাদেশের আকাশ মেঘাচ্ছন্ন রয়েছে এবং দেশের অনেক স্থানে বৃষ্টি হচ্ছে।
ঘূর্ণিঝড় কেন্দ্রের ৬৪ কিলোমিটারে মধ্যে বাতাসের একটানা সর্বোচ্চ গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ কিলোমিটার যা দমকা অথবা ঝড়ো হাওয়ার আকারে ১২০ কিলোমিটার পর্যন্ত বৃদ্ধি পাচ্ছে।
চাঁদপুর টাইমসের ফেসবুক পেজে প্রকাশিত লাইভ ভিডিও দেখুন-
বার্তা কক্ষ
৪ মে ২০১৯