সূর্য ঘুমায় , রাত আসে, নরপশু হুমড়ি খায়
পিতা সন্তানের ভাবনায় স্বপ্নকাতর, ভালবেসে জেলে যায়
রাতের ওপর আরেকটি রাত আসে, পায়ের আওয়াজ পাওয়া যায়।
কারা এলো কেন এলো ভেসে বেড়ায়; ওরা ওদের মত চড়ায়…
ওদের দায় কাঁধে বলে; চমকে যায়। কে কে কণ্ঠে গুলি ঠকে থেমে যায়।
দারাজ কণ্ঠ, মানবতার কণ্ঠ, সমবেত কণ্ঠ, স্বদেশ কণ্ঠ, বাংলার অজেয় কণ্ঠস্বর।
বৃষ্টি নেমে আসে বন্দুকের নলে।
থুবড়ে যায় মানবদেহ, অস্তমিত সূর্য লুটোপুটি খায় সিঁড়িপথ, গ্রাম বাংলার মাঠ-ঘাট থেমে যায়।
খটখটে রৌদ্রে ঝরে চোখের জল।আলো সূর্যের মাঝে হারিয়ে যায়…
মোমের মূর্তি রূপ পায় আমাদের গেহ।
ক্ষতির দায় গুটি কতেক নয় জন্ম -জন্মান্তর
পাপ আজন্মই পাপ।
হে পিতা তোমায় ছেড়ে আমরা খুজে পাই- একুরিয়াম।
মোচড় খেয়ে ক্ষয়ে যায় দেহ। অতপর সময় এলো জড়ো হল চেতনার গান।
পথে পথে নতুনের গান, চাঁদ সূর্য বন্দনা করে অতীত স্মৃতি।
আজ বিশ্ব দেউলে বলিরেখা দোল খায়; ধাঁধা হই তাদের চোখে…
তারা মানতে নারাজ আমাদের উপস্থিতি, আমাদের উদয়ন ।
হে পিতা তোমার চৈতন্যে আমাদের চৈতন্যোদয়।
ঠকতে শিখিনি, গড়তে জেনেছি, কেনোনা ধারন করেছি।
তাইতো মেলে ক্রিকেটীয় রাজ…
দূরদান্ত সমরবিদ, নেতৃত্বগুণ, ধর্মপথ, সম্প্রীতি
প্রযুক্তিবিদ, সবমিলে আপন শহর নগর।
বলতে গেলে যেখানে সব মেলে। যা আদৌ ভাবেনি কেউ বা অন্যকেউ….
আজ সবই সবই আছে, হাতের পর হাত,
দেহের পর দেহ ধারকের পর ধারক বাহকের পর বাহক।
হে পিতা! শুধু তোমার পর তুমি নেই
ফুঁফরে ফুঁফরে কাঁদি, বেদনার হাওয়ায় ভাসাই বুক
চেতনার জলে, গাহনের বলে, ফেরি করি,
পথের পর পথ।
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ২:৪০ পিএম, ২৪ আগস্ট ২০১৬, বুধবার
ডিএইচ