বঙ্গবন্ধু টানেল দিয়ে কাল রবিবার থেকে যান চলাচল শুরু হবে। এর মধ্য দিয়ে চট্টগ্রামের সঙ্গে পর্যটন শহর কক্সবাজার,পার্বত্য জেলা বান্দরবানসহ দক্ষিণ চট্টগ্রামের সাতটি উপজেলায় যোগাযোগব্যবস্থায় বৈপ্লবিক পরিবর্তন আসবে। দেশি-বিদেশি বিনিয়োগে নতুন নতুন শিল্প-কারখানা গড়ে উঠবে। পর্যটনশিল্প বিকশিত হবে।
সব মিলে স্বপ্নের এই টানেল ঘিরে নতুন নতুন অর্থনৈতিক অঞ্চল গড়ে উঠবে, কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে ও পর্যটন খাত ঘুরে দাঁড়াবে। এই টানেল জাতীয় অর্থনীতিতে বড় অবদান রাখতে পারে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তিরা আশা প্রকাশ করেছেন।
চট্টগ্রামের জেলা প্রশাসক আবুল বাসার মোহাম্মদ ফখরুজ্জামান কালের কণ্ঠকে বলেন,‘এটি শুধু বাংলাদেশের নয়,দক্ষিণ এশিয়ার প্রথম (নদী তলদেশের) টানেল। কর্ণফুলী অত্যন্ত খরস্রোতা নদী। এটা অত্যন্ত চ্যালেঞ্জিং কাজ ছিল। এটা আমাদের প্রকৌশলীদের সক্ষমতার প্রকাশ।’
তিনি বলেন,‘বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শিল্পনগর হয়েছে। সেখানে লাখ লাখ লোকের কর্মসংস্থান হবে।
বে টার্মিনাল,পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল এবং মাতারবাড়ীতে ডিপ সি পোর্ট হবে। গভীর সমুদ্র বন্দর হওয়ার পর টানেলের গুরুত্ব অনেক বেড়ে যাবে। মাতারবাড়ী,চট্টগ্রামসহ এ অঞ্চল হবে অর্থনৈতিক হাব। এখন শ্রীলঙ্কা,মালয়েশিয়া,সিঙ্গাপুর হয়ে যে আমদানি-রপ্তানি হয়,তা হবে এ হাব থেকে। ফলে আমাদের জাতীয় অর্থনীতি ও জিডিপি অনেক বাড়বে।
চাঁদপুর টাইমস
অক্টোবর ২৮ , ২০২৩
এজি
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur