প্রথম ছবিটির সাথে দ্বিতীয় ছবিটির ব্যবধান মাত্র দুই দিনের। চাঁদপুর শহরের এই এলাকাটিতে (গুণরাজদি) করোনা রোগীর সংখ্যা বেশি। ইতিমধ্যেই ২ জন মারাও গিয়েছে।
আরও পড়ুন…
চাঁদপুর শহরে ১১ নং ওয়ার্ড লকডাউন
এ অবস্থায় জেলা করোনা কমিটি এবং শিক্ষামন্ত্রীর পরামর্শে জেলা প্রশাসনের নিজস্ব খরচে বাশঁ, দড়ি, ব্যানার দিয়ে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেটের উপস্থিতিতে আনসার ও স্বেচ্ছাসেবী ভলান্টিয়ারা ওই রাস্তার তিনটি প্রবেশ মুখ বন্ধ করে এলাকাটি লকডাউন করে দেন। এমন প্রশংসনীয় উদ্যোগটি ফলাও করে গণমাধ্যমে প্রকাশ পায়।
অথচ মাত্র দুইদিন পরেই সমস্তকিছু উপড়ে ফেলে রাস্তা পরিষ্কার করে দিয়েছে স্থানীয় সচেতন জনতা!!
এই সচেতন জনতাই আবার ফেসবুকে চিল্লায়া কয়, কঠোরভাবে-শক্ত লকডাউন দেন, কারফিউ দেন, রেড জোন দেন!!
এই সচেতন জনগণকে জ্ঞান দাও প্রভু। ক্ষমা করো। ছবি ও তথ্যসূত্রে অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক আবদুল্লাহ আল মাহমুদ জামান।
আশিক বিন রহিম,১৮ জুন ২০২০