বিজ্ঞান বিষয়ক আন্তর্জাতিক একটি জার্নালে বলা হয়েছে, করোনাভাইরাস সংক্রমণ হলেও শেষ পর্যন্ত নিবিড় পরিচর্যা কেন্দ্র বা আইসিইউ-তে যেতে নাও হতে পারে ইলিশের কারণে।
গবেষকরা বলছেন, আসলে ম্যাজিকটা করছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড। সার্ডিন, টুনা ইত্যাদি মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড থাকলেও বাঙালির কাছে তা দূরের জিনিস, আর অন্য দিকে ওমেগা থ্রি ফ্য়াটি অ্যাসিডে পূর্ণ ইলিশেরই মওশুম এখন। তাই ইলিশকে ত্রাতা হিসেবে মানছেন স্বাস্থ্যবিদরা।
আরো পড়ুন……….ইলিশের জন্য হাই টাইম
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, করোনাভাইরাসে আক্রান্ত ব্যক্তির শরীরে উপস্থিত অ্যান্টি ইনফ্লামেটরি উপাদান সংক্রমণকে অনেকটা লঘু করে দিচ্ছে।
এক্ষেত্রে আসল কাজটা করছে, ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিডের থাকা ইপিএ। এটিই মূল অ্যান্টি ইনফ্ল্যামেটরি উপাদান।
এক কেজি ইলিশে ইপিএ আছে অন্তত ১১.৮৩ শতাংশ। এটি শরীরে প্রবেশ করে এনজাইমের সঙ্গে মিশে যায়। সৃষ্টি হয় আইকোসানয়েডস। এই আইকোসানয়েডস সংক্রমণকে বাধা দেয়।
বার্তাকক্ষ, ২২ সেপ্টেম্বর ২০২০;
কে.এইচ
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur