শেখ রাসেলকে হত্যার মধ্য দিয়ে এক ঘৃণ্য ইতিহাস রচনা করে: জালাল আহমেদ

১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট গভীর রাতে স্বাধীনতা বিরোধী চক্রের চক্রান্তের মধ্যদিয়ে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও তাঁর পরিবারের অন্যান্য সদস্যদের হত্যা করা হয়। এদিন বঙ্গবন্ধুর কনিষ্ঠ পুত্র শহীদ শেখ রাসেলকে হত্যার মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর খুনিরা এক ঘৃণ্য ইতিহাস রচনা করে।

১৮ অক্টোবর দুপুরে ফরিদগঞ্জ বাজারের লাকি প্লাজায় অবস্থিত কার্যালয়ে শেখ রাসেলের ৬০তম জন্ম বার্ষিকী উপলক্ষে কেক কাটা ও আলোচনা সভায় প্রধান অথিতি হিসেবে বক্তব্য রাখতে গিয়ে চাঁদপুর-৪ (ফরিদগঞ্জ) নির্বাচনী আসনের সম্ভাব্য সংসদ সদস্য প্রার্থী কাতারস্থ আ’লীগের সহ-সভাপতি সিআইপ জালাল আহমেদ এইসকল কথা বলেন।
তিনি আরো বলেন, শেখ রাসেল আজ বেঁচে থাকলে নিশ্চই বঙ্গবন্ধুর আদর্শ ধারণ করে প্রজন্মের নন্দিত নেতা হয়ে বঙ্গবন্ধুর স্বপ্নের বাংলাদেশ নির্মাণে ভূমিকা রাখতেন। তাঁর হত্যার মধ্য দিয়ে বাংলাদেশের একজন ভবিষ্যত নেতাকেই হারিয়েছি আমার।

তিনি বলেন, আপনার জানেন আমি এই উপজেলায় শুধু রাজনীতি করতে আসিনি। আমি এসেছি জননেত্রী শেখ হাসিনার সকল বরাদ্ধের সাথে আমার ব্যাক্তিগত অর্থ সাথে যোগ করে এই উপজেলাকে উন্নয়নের শিকড়ে নিয়ে যেতে। আমি সকল শ্রেনী পেশার মানুষের জন্য কাজ করতে চাই। আমি আশা করি আপনারা আমার পাশে সবসময় থাকবেন।

উপজেলা আ’লীগের সহ-সভাপতি লোকমান তালুকদারের সভাপতিত্বে ও উপজেলা যুবলীগের সদস্য তরুন সমাজসেবক পাবেল পাটওয়ারীর সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন, উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদের সাবেক ডেপুটি কমান্ডার আলী আহমেদ, যুবলিগ নেতা আব্দুল গাফ্ফার সজিব।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন, উপজেলা আ’লীগের সদস্য আবু তালেব সর্দার, যুবলীগ নেতা আকরাম হোসেন রবিন, পৌর স্বেচ্ছাসেবক লীগের সভাপতি শিমুল পাটওয়ারী, পৌর যুবলীগের সাবেক যুগ্ম আহবায়ক রুবেল মিয়াজি, যুবলীগ নেতা মিরন হোসেন মহন, কলেজ ছাত্রলীগের সভাপতি মনির হোসেন, কাতারস্থ আ’লীগ নেতা রাসেল খান টিটু, ইউপি সদস্য নান্টু, যুবলীগ নেতা আব্দুর রহিম, ইসমাইল হোসেন পাটওয়ারীসহ বিভিন্ন এলাকা থেকে আগত নেতা কর্মীরা।

এর আগে উপজেলা পরিষদের সামনে নেতাকর্মীদের সাথে নিয়ে শেখ রাসেলের প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা নিবেদন করেন এবং শেখ রাসেলের আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।

প্রতিবেদক: শিমুল হাছান, ১৮ অক্টোবর ২০২৩

Share