চাঁদপুরের পুরাণবাজারের নিতাইগঞ্জ কুলি বাগান আবাসিক এলাকায় সংঘটিত গৃহকর্মী শিশু তানজিলা হত্যার রহস্য এখনো উদ্ঘাটিত হয়নি।
আটক গৃহকর্ত্রী জ্যোৎস্না বেগম হত্যার ঘটনায় এখনও মুখ খুলছে না। নিহত তানজিলার ময়না তদন্ত গতকাল বুধবার বিকেলে চাঁদপুর মর্গে সম্পন্ন হবার পর লাশ স্বজনদের কাছে হস্তান্তর করা হলে মাগরিবের পর গ্রামের বাড়ি রাজরাজেশ্বর বাঁশগাড়ি চরে দাফন করা হয়।
তবে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও পুরাণবাজার পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ জাহাঙ্গীর আলম জানিয়েছেন তদন্তে অনেকটাই অগ্রগতি সাধিত হয়েছে। তদন্তের স্বার্থে এই মুহূর্তে কিছু বলা যাবে না।
এদিকে তানজিলা হত্যার ঘটনায় মঙ্গলবার আটক গৃহকর্ত্রী জোছনা বেগম, তার শ্বশুর নুরু হাওলাদার ও ফুফা শ্বশুর খালেক কুড়ালীকে বুধবার দুপুরে চাঁদপুর চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে ৭ দিনের রিমান্ড আবেদন জানালে আদালত রিমান্ড শুনানির দিন ১ ফেব্রুয়ারি ধার্য করে আসামীদের কারাগারে প্রেরণের নির্দেশ দেন।
প্রসঙ্গত, ২৫ জানুয়ারি সোমবার বিকেলে চাঁদপুর মাছঘাটের মৎস্য ব্যবসায়ী নান্টু হাওলাদারের বাড়িতে ৯ বছরের গৃহকর্মী তানজিলা আক্তারের রহস্যজনক মৃত্যু হয়।
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট : আপডেট ৮:২৭ এএম, ২৮ জানুয়ারি ২০১৬, বুধবার
ডিএইচ