থানার পুলিশ প্রায় প্রতিদিনই কোন কোন স্থানে অবৈধ মোটর সাইকেল আটক করে মামলা দিচ্ছে এতে মোটর চালকরা মোটর সাইকেল নিবন্ধন এবং ড্রাইভিং লাইন্সের নামে পরশুরামের বিভিন্ন স্থান থেকে বিআরটি এর কার্যালয়ের একটি দালাল চক্র লাখ লাখ টাকার বানিজ্য করছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
দালাল চক্রের সদস্যরা মোটা অংকের টাকা নেওয়ার পর ও বিভিন্ন অজুহাতে মাসের পর মাস ঘুরানোর অভিযোগ করেছেন। দালালের মাধ্যমে মোটর সাইকেল নিবন্ধন ও ড্রাইভিং লাইসেন্স এর আবেদন জমা না দিলে বিআরটিএ কার্যালয়ে বিভিন্ন অজুহাতে হয়রানি করে থাকে তাছাড়া দীর্ঘ সময় পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়। অন্যদিকে পুলিশের হাত থেকে বাঁচতে দ্বিগুণ টাকা দিয়ে ও মোটর সাইকেল নিবন্ধন, ডাইভিং লাইসেন্স ও লাইসেন্স নবায়ন করছেন। তাছাড়া অনেকে বিআরটি এর কর্মকর্তা হয়রানির হাত থেকে বাচতেই অতিরিক্ত টাকা দিয়ে দালালের দারস্ত হচ্ছেন।
অভিযোগ থেকে জানা গেছে জেলা প্রশাসকের কার্যালয়ের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) শাখার এম এল এস এস জহির আহাম্মদ এবং পরশুরামের কোলাপাড়া গ্রামের শাকিল, সিএনজি শ্রমিক সংগঠনের নেতা বাদল, লাইনম্যান জাহাঙ্গির সহ ৭/৮ জনের একটি দালাল চক্র সিন্ডিকেট করে শত শত মোটর সাইকেলের নিবন্ধন ও ড্রাাইভিং লাইসেন্স করে দেবার কথা বলে লাখ লাখ টাকা হাতিয়ে নিয়েছে কিন্তু বিভিন্ন অজুহাতে নির্ধারিত সময়ে ড্রাইভিং লাইসেন্স ও নিবন্ধন না দেওয়ার এ নিয়ে দালালদের সাথে মারামারি ঘটনাও ঘটেছে।
চাঁদপুর টাইমস নিউজ ডেস্ক || আপডেট: ০২:০০ পিএম, ০৮ অক্টোবর ২০১৫, বৃহস্পতিবার
চাঁদপুর টাইমস : প্রতিনিধি/ এমআরআর/২০১৫