পুরুষত্বহীনতা, উচ্চ রক্তচাপ, বাত ও গ্যাস্ট্রাইটিস একেবারে নির্মূল করার মহৌষধ

পুরুষত্বহীনতা পুরুষত্বহীনতা হলো একজন পুরুষের যৌনমিলন করতে তার পুরুষাঙ্গের উথানের যতটা প্রয়োজন হয়, সেটুকু উথান রাখতে অসমর্থতা। যদিও পুরুষত্বহীনতা সবচেয়ে বেশি দেখা যায় বয়স্ক পুরুষদের মধ্যে। তবে এ সমস্যা যেকোনো বয়সে ঘটতে পারে। মাঝে মাঝে লিঙ্গোথানের এ সমস্যা হলে উদ্বিগ্ন হওয়ার কিছু নেই। কিন্তু এ অবস্খা চলতে থাকলে তা মনের ওপর প্রচণ্ড চাপ সৃষ্টি করতে পারে এবং স্ত্রীর সাথে সম্পর্কের অবনতি ঘটাতে পারে। এ অবস্খা আত্মবিশ্বাসে ফাটল ধরায়।

 পুরুষত্বহীনতাকে আগে বলা হতো ইমপোটেন্স, বর্তমানে একে ইরেকটাইল ডিসফাংশন বলা হয়। এক সময় এটা নিয়ে কেউ আলোচনা করতে চাইত না। যেন এটা নিষিদ্ধ কোনো বিষয়। ধারণা করা হতো এটা একটি মানসিক বিষয় কিংবা বয়স বাড়ার সাথে সাথে এটা একটি প্রাকৃতিক পরিণতি। এসব ধারণা বর্তমানে পরিবর্তিত হয়েছে। এখন জানা গেছে যে পুরষত্বহীনতা মানসিক সমস্যার চেয়ে শারীরিক সমস্যার কারণে সবচেয়ে বেশি হয়, আর অনেক পুরুষের ৮০ বছর বয়সেও স্বাভাবিক লিঙ্গোথান হয়।

 যদিও যৌন বিষয় নিয়ে চিকিৎসকের সাথে কথা বলাটা অনেকে লজ্জাজনক মনে করতে পারেন, তবু এ অবস্খার উন্নতি করতে চাইলে অবশ্যই আপনাকে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হতে হবে। অধিকাংশ পুরুষের যৌনক্রিয়া স্বাভাবিক রাখতে চিকিৎসার প্রয়োজন হয়। এ চিকিৎসায় ওষুধ থেকে শুরু করে সার্জারিরও প্রয়োজন হতে পারে। কখনো কখনো অন্য কারণ যেমন হৃদরোগ পুরুষত্বহীনতা ঘটায়। সুতরাং পুরুষত্বহীন সমস্যাকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিতে হবে। কারণ এটা মারাত্মক স্বাস্খ্য সমস্যার উপসর্গ হতে পারে।

 উপসর্গ

 পুরুষত্বহীনতার প্রধান উপসর্গ হলো যৌন মিলনের জন্য পুরুষাঙ্গের পর্যাপ্ত উথানে অসমর্থতা। এ সমস্যা একজন পুরুষের জীবনের কমপক্ষে ২৫ শতাংশ সময়ে দেখা দিলে সে পুরুষকে পুরুষত্বহীন বলা হয়।

 অধিকাংশ পুরুষের লিঙ্গোথানে মাঝে মাঝে সমস্যা হতে পারে এবং সেটা স্বাভাবিক। কিন্তু লিঙ্গোথানের সমস্যা একটানা চলতে থাকলে সেটা পুরুষত্বহীনতার চিহ্ন। সে ক্ষেত্রে অবশ্যই এর মূল্যায়ন করতে হবে। কিছু কিছু ক্ষেত্রে পুরুষত্বহীনতা অন্য স্বাস্খ্যসমস্যার প্রথম চিহ্ন যার চিকিৎসা প্রয়োজন।

 কারণ

 পুরুষের যৌন উত্তেজনা একটি জটিল প্রক্রিয়া যার সাথে মস্তিষ্ক, হরমোন, আবেগ, স্নায়ু, মাংসপেশি এবং রক্তনালী জড়িত। যদি এসব তন্ত্রের কোনোটি আক্রান্ত হয় কিংবা কোনোটির ভারসাম্য নষ্ট হয় তাহলে পুরুষত্বহীনতা ঘটতে পারে।

লামাদের প্রাচীন ভেষজ ওষুধ নানা প্রকার তরুণ এবং ক্রনিক বা জটিল রোগই সারিয়ে তুলতে পারে। বিশ্বের তাবত বিজ্ঞানীরাই স্বীকার করেছেন।

সেরকমই একটি ভেষজ রেসিপি-র সন্ধান মিলেছে সাম্প্রতিক সময়ে। রেসিপি-টি প্রায় ৫ হাজার বছরের প্রাচীন। পরীক্ষা করে দেখা গিয়েছে, এই মিশ্রণটি ৫ বছরে একবার করে খেলেই ফুসফুসের যে কোনও রোগ, পুরুষত্বহীনতা, উচ্চ রক্তচাপ, বাত ও গ্যাস্ট্রাইটিস একেবারে নির্মূল হয়ে যাবে। ৫ হাজার বছর আগের প্রাচীন এই মহৌষধের গুণাগুণ দেখে চোখ কপালে বিজ্ঞানীদের। দাবি একটি ওয়েবসাইটের।।

প্রাচীন ভেষজ রেসিপি-টি সাড়া ফেলে দিয়েছে তামাম দুনিয়ায়। কী দিয়ে তৈরি ওই প্রাচীন মিশ্রণ, যা ৫ বছরে একবার খেলেই নিরোগ হয়ে যাবে শরীর?

কী ভাবে খেতে হবে :- প্রতিদিন ব্রেকফাস্ট, লাঞ্চ ও ডিনারের আগে এক গ্লাস পানিতে কয়েক ফোঁটা ফেলে পানিটি খেয়ে নিলেই কেল্লাফতে।

বিজ্ঞানীদের দাবি, এই ভেষজ মিশ্রণ ওয়েট লস করতে সাহায্য করে, পাশাপাশি চোখের দৃষ্টি ও শ্রবণ ক্ষমতাও বাড়ে।

সতর্কতা :- তবে ব্রেকফাস্টের আগে এক ফোঁটা, লাঞ্চের আগে দু‘ফোঁটা ও ডিনারের আগে তিন ফোঁটা– এই ভাবে খেলে কিন্তু হিতে বিপরীত হবে।

এ ঔষধে কোনো পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই বরং পুরুষের যৌন হরমোন বাড়িয়ে সঙ্গমে দীর্ঘস্থায়ীত্ব আনে। এই হারবাল ঔষধ যে কোনো লোক পেতে হলে ফোনে যোগাযোগ করতে পারেন : 01777988889

এছাড়াও আরো কিছু পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াহীন ঔষধ রয়েছে যা পুরুষের যৌন জীবনকে সুখময় করে তোলে। বিজ্ঞানীদের অক্লান্ত প্রচেষ্টা ২০১৬ সালে তা প্রকাশিত হয়েছে।

||আপডেট: ০৭:২৮  অপরাহ্ন, ০৯ এপ্রিল ২০১৬, শনিবার

চাঁদপুর টাইমস /এমআরআর

Share