Home / চাঁদপুর / জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে ভার্চুয়াল সভায় চাঁদপুর জেলা বিএনপি
জিয়াউর রহমানের

জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকীতে ভার্চুয়াল সভায় চাঁদপুর জেলা বিএনপি

বিএনপি’র প্রতিষ্ঠাতা শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান বীর উত্তমের ৪০ তম শাহাদাত বার্ষিকী উপলক্ষে কেন্দ্রীয় কমিটির আয়োজনে অনুষ্ঠিত ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় অংশ নিয়েছে চাঁদপুর জেলা বিএনপি।

২৯ মে শনিবার বিকেল তিনটায় দলের কেন্দ্রীয় কর্মসূচির অংশ হিসেবে এই আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন, বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান।

বিএনপির কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সভাপতিত্বে ও প্রচার সম্পাদক শহীদউদ্দিন চৌধুরী এ্যানীর পরিচালনায় বক্তব্য রাখেন, বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন, ব্যারিস্টার জমির উদ্দিন সরকার, মির্জা আব্বাস, গয়েশ্বর চন্দ্র রায়, ডা. আব্দুল মঈন খান, নজরুল ইসলাম খান, আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী, সেলিমা রহমান, ইকবাল হাসান মাহমুদ টুকু।

জিয়াউর রহমানের

এ ভার্চুয়াল আলোচনা সভায় চাঁদপুর জেলা বিএনপি’র কার্যালয় থেকে সংযুক্ত ছিলেন, জেলা বিএনপি’র সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক অ্যাডভোকেট সলিম উল্লাহ সেলিম, যুগ্ম-আহ্বায়ক মুনির চৌধুরী, পৌর বিএনপির সভাপতি আক্তার হোসেন মাঝি, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট হারুনুর রশিদ, সদর উপজেলা বিএনপি’র সভাপতি শাহজালাল মিশন, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট জাহাঙ্গীর হোসেন খানসহ চাঁদপুর জেলা বিএনপি ও অঙ্গ-সহযোগী সংগঠনের বিভিন্ন ইউনিটের নেতৃবৃন্দ।

বক্তারা বলেন, শহিদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমানের নাম এদেশের মাটি ও মানুষের হৃদয়ে মিশে গেছে। তিনি কেবল স্বাধীনতার ঘোষনাই দেননি, নিজের জীবনকে বাজি রেখে স্বাধীনতা সংগ্রামে লড়াই করেছেন। জিয়াউর রহমান এদেশের বহুদলীয় গণতন্ত্রের প্রবক্তা। তিনি ৭ নভেম্বর জাতীয় বিল্পব সংহতির ডাক দিয়ে সিপাহী জনতাকে একত্রিত করেছিলেন।

বক্তারা বলেন, খুনিরা জিয়াউর রহমানকে হত্যা করেছে, কিন্তু তার আদর্শকে হত্যা করতে পারেনি। আওয়ামী লীগ এখনো বিএনপির জনপ্রিয়তাকে ভয় পায়। তাই বিএনপির সভানেত্রী ও সাবেক তিনবারের প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়া এবং আগামী দিনের রাষ্ট্রনায়ক তারেক রহমানকে একেরপর এক মিথ্যা মামলা দিয়ে হয়রানি করছে।

বর্তমান আওয়ামীলীগ সরকারকে স্বৈরাচার আখ্যায়িত করে বক্তারা বলেন, সরকার দেশের গণতন্ত্রের উন্নয়নের নামে জনগনের অধিকার হরণ করেছে। মানুষের ভোটের অধিকার এমনটি বাক স্বাধীনতা কেড়ে নিয়েছে। তারা জাতীয নির্বাচনের মতো ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনেও ভোট কেন্দ্র দখল করে নিজ দলীয় প্রার্থীদের চেয়ারম্যান নির্বাচিত করেছে। অবৈধভাবে ক্ষমতায় গিয়ে দেশবাসীকে ধোকা দিয়েছে। আজকে জিয়াউর রহমানের শাহাদাত বার্ষিকী থেকে আমরা এই স্বৈরাচারীর সরকারকে ক্ষমতা থেকে হটাতে দূর্বার আন্দোলন করবো।

প্রতিবেদক:আশিক বিন রহিম,২৯ মে ২০২১