Home / উপজেলা সংবাদ / মতলব উত্তর / ছেংগারচর বাজারের জনতা ব্যাংক লিমিটেড নতুন ঠিকানায় স্থানান্তরিত
ছেংগারচর বাজারের

ছেংগারচর বাজারের জনতা ব্যাংক লিমিটেড নতুন ঠিকানায় স্থানান্তরিত

উন্নয়নের বিশ্বস্ত অংশীদার জনতা ব্যাংক লিমিটেড আরো উন্নত ও আধুনিক সেবা প্রদানের লক্ষ্যে চাঁদপুর জেলার মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর বাজারে নতুন ঠিকানায় স্থানান্তরিত হয়ে ব্যাংকিং কার্যক্রম শুরু হয়েছে।

৩০ মে রোববার দুপুরে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগাারচর বাজারস্থ রাসেল দর্জি মার্কেট এর ২য় তলায় জনতা ব্যাংক নতুন ভবনে ব্যাংকিং কার্যক্রমের উদ্বোধন উপলক্ষ্যে এক অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।

অনুষ্ঠানের শুরুতেই প্রধান অতিথি ফিতা কেটে নতুন ঠিকানায় স্থানান্তরিত রাসেল দর্জি মার্কেট এর ২য় তলায় জনতা ব্যাংক লিমিটেড ছেংগারচর বাজার শাখার শুভ উদ্বোধন করেন।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্য রাখেন- জনতা ব্যাংক লিমিটেড চাঁদপুর জেলা এরিয়া অফিসের উপ-মহাব্যবস্থাপক শ্যামল বিশ্বাস।

শাখা ব্যবস্থাপক অশেষ কুমার রায় এর সভাপতিত্বে ও চাঁদপুর এরিয়া অফিসের সিনিয়র অফিসার মোঃ মাইন উদ্দিন এর পরিচালনায় অনুষ্ঠানে বক্তব্য রাখেন- বিশিষ্ট ব্যবসায়ী মোঃ শরফি উল্লাহ দর্জি, ভবন মালিক জহিরুল আলম দর্জি রাসেল, চাদঁপুর জেলা জনতা ব্যাংকের কো-অপারেটিভ কর্মকর্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন, স্বাধীনতা ব্যাংকার্স কল্যান পরিষদ সভাপতি মহিউদ্দিন, সাধারন সম্পাদক ফকরুল ইসলাম, সিবিএ নেতা শরীফউল্লাহ, সাংবাদিক মাহবুব আলম লাভলু, বিশিষ্ট ব্যবসায়ী শাহ আলম প্রধান প্রমুখ।

এসময় ব্যাংকের কর্মকর্তা কর্মচারী’সহ এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ উপস্থিত ছিলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ব্যাংকের সম্মানিত গ্রাহক, পৃষ্টপোষক ও শুভানুধ্যায়িদের নতুন ঠিকানায় যোগাযোগ এবং ব্যাংকিং কার্যক্রম সম্পন্ন করার আহবান জানান।

এসময় প্রধান অতিথি উপ-মহাব্যবস্থাপক শ্যামল বিশ্বাস তার বক্তব্যে বলেন, মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছে জনতা ব্যাংক লিমিটেড। সকল সংকটকে পেছনে ফেলে এখন ব্যাংকটির লক্ষ্য শুধুই সামনে এগিয়ে চলা। লক্ষ্য নিজেকে ‘জনতার ব্যাংকে’ পরিণত করা; দক্ষিণ এশিয়ার শীর্ষ ব্যাংক হিসেবে নিজেকে প্রমাণ করা।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশ ও জনতা ব্যাংকের জন্ম সমসাময়িক সময়ে। স্বাধীনতা পরবর্তী সময়ে দেশে শিল্পায়ন বলতে তেমন কিছুই ছিল না। দেশের শিল্পায়নের বর্তমান পরিস্থিতিতে আসার ক্ষেত্রে জনতা ব্যাংকের গুরুত্বপূর্ণ অবদান আছে। নামকরা বেশির ভাগ শিল্প গ্রæপই জনতা ব্যাংকের হাত ধরে আজকের অবস্থানে এসেছে। আমরা দেশের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ছড়িয়ে-ছিটিয়ে থাকা উদ্যোক্তাদের ঋণ দেয়ায় বেশি প্রাধান্য দিচ্ছি। জন্মলগ্নেই জনতা ব্যাংকে সব শ্রেণী-পেশার মানুষের অংশগ্রহণ ছিল। এজন্য বঙ্গবন্ধু এ ব্যাংকের নাম জনতা রেখেছিলেন। আমরা প্রকৃত অর্থেই দেশের আমজনতার ব্যাংক হতে চাই।

নিজস্ব প্রতিবেদক