চাঁদপুরের কচুয়া উপজেলার ৪নং পালাখাল মডেল ইউনিয়নের পালাখাল গ্রামে আব্দুল মালেক পাঠানের বাড়ীর নির্মানাধীন নতুন ঘাটলা করতে না করতেই বিভিন্ন দিক দিয়ে ভেঙ্গে পড়ছে বলে অভিযোগ উঠেছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ দায়িত্ব প্রাপ্ত ঠিকাদার ওই ঘাটলায় নিন্ম মানের ইট,বালু ও সিমেন্ট সামগ্রী দ্বারা তৈরী করায় পাবলিক ঘাটলা নির্মানের কিছু দিনের মধ্যে ভেঙ্গে যাচ্ছে।
জানাগেছে, ২০১৮-২০১৯ অর্থ বছরে কচুয়া উপজেলা উন্নয়ন তহবিল (এডিপি) প্রকল্পের আওতায় ২ (দুই) লক্ষ টাকার বরাদ্দকৃত ঘাটলা নির্মানের কাজ পান ঠিকাদার মো. আলাউদ্দিন মেম্বার। তার লাইসেন্সের অনুমতি ক্রমে ওই ঘাটলা নির্মান কাজ পরিচালনা করেন মো. সুমন মিয়া ও ওমর ফারুক।
নিন্ম মানের সামগ্রী দ্বারা নির্মান করায় কাজ সমাপ্তির কয়েক দিন পর মিস্ত্রী সাটারিং খোলা হলে ঘাটলা অনেক অংশ সাথে সাথে ধসে পরে যায়। যার ফলে ঘাটলা ব্যবহারের অযোগ্য হয়ে পরেছে। নির্মান কাজ শেষ হতে না হতে ঘাটলা ভেঙ্গে যাওয়া এলাকার ও ওই বাড়ীর লোকজনের মাঝে চরম ক্ষোভ দেখা দিয়াছে।
এলাকাবাসী জানান, কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিাকাদার মো. সুমন মিয়া ও ওমর ফারুক ওই ঘাটলার কাজ যৌথ ভাবে পরিচালনা করেন এবং তারা নিন্ম মানের মালামাল দিয়ে ঘাটলাটি নির্মান কাজ শেষ করেন এবং কাজের নূন্যতম মান ও সঠিক ভাবে হয়নি।
যার কারণে সাটারিং খোলার পর ঘাটলা ধসে পরে যায়। এলাকাবাসী নির্মামাধীন ওই ঘাটনার কাজ নতুন করে আরো মজবুজ আকারে করতে উপজেলা প্রশাসনের প্রতি জোর দাবী জানিয়েছেন। এদিকে কাজের দায়িত্বপ্রাপ্ত ঠিাকাদার মো. সুমন মিয়ার বক্তব্য জানতে বার বার চেষ্টা করেও তার বক্তব্য নেয়া যায়নি।