কেন আপনি ব্যর্থ, আর কেন আপনি সেটা নিয়ে হতাশ। কিছু তথ্য দিয়ে সহযোগিতা করেছি। প্রথমেই আপনার প্রধান টার্গেট হোক, আপনার ভিতরে থাকা এ ৫টি সমস্যাকে দূর করা।
১) যারা চিন্তা করেন নিখুঁত প্রস্তুতি, নির্ভুল প্রস্তুতি সম্পন্ন করে কাজ শুরু করবেন, তারা বেশিরভাগ সময়েই সফল হয়না, কাজেইতো নামা হয় না, সফল হবে কিভাবে।
পরামর্শঃ ঠেকতে ঠেকতে শিখতে হয়।
২) সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা মুক্ত হলেই কিছু একটা সম্ভব করতে পারতাম, এ মানুষিকতার ব্যক্তিরা কখনও প্রতিবন্ধকতা মুক্ত হতে পারেনা। সুতরাং, সব সময় তাদের কাছ থেকে হতাশার গল্পটাই শুনতে হবে আপনাকে। ওদের দুঃখে একটু সমবেদনা দেখাইয়েন ভাই।
পরামর্শঃ সফল যারা, তারা কঠিন প্রতিবন্ধকতাকে জয় করতে পেরেছে দেখেই সফল।
৩) অন্যের চলার পথকে নিজের চলার উপযুক্ত পথ হিসেবে যে নিজের টার্গেট ঠিক করে, তার পথটার শেষ বিন্দু কখনওই খুজে পাওয়া যায়না। তাদের গল্পগুলো হতাশারই হয়।
পরামর্শঃ নিজের প্রতিবন্ধকতা, নিজের আগ্রহের জায়গাটা মাথাতে রেখেই নিজের টার্গেট ঠিক করতে হয়।
৪) নিজের ব্যর্থতার দায়ভার অন্যের উপর চাপিয়ে দিতে যারা দক্ষ, তারা অন্যের বদনাম করাতে সফল হলেও ক্যারিয়ারে সফল হয়না।
পরামর্শঃ ব্যর্থতার জন্য নিজেকে দায়ি, সফলতার জন্য অন্যকে ক্রেডিট দিতে যারা যানে, তারা সফল হচ্ছে।
৫) শুরুতো করলাম, টাকা কই? এ ধরনের টাকাকে টার্গেটকারী ব্যক্তির শুরু করতে দেরী হয়, আর সমাপ্তিটা তাড়াতাড়ি সম্পন্ন হয়।
পরামর্শঃ দক্ষতা অর্জন হোক মূল টার্গেট। দক্ষতা অর্জন করতে বছরে পর বছর লেগে যায়। দক্ষ ব্যক্তি বেকার হয়না।
নিজেকে নিয়ে সমালোচনা করুন এবার। কার মধ্যে কোন সমস্যা রয়েছে সে নিয়ে চাঁদপুর টাইমসে ফ্যান পেজে কমেন্ট করুন।
লিখেছেন : মো. ইকরাম
ডিজিটাল মার্কেটার ও অনলাইন এক্টিভিটিস্ট