বাহারী জাতের ফল ড্রাগন। আষাঢ়ে বাজারে আসা এ ফল নজর কেড়েছে ক্রেতাসাধারণের। গোলাপী রঙ্গের থাইল্যান্ড ও চীনা জাতের ফলটি খুবই সুস্বাদু।
চাঁদপুরের কয়েকটি বাজারে ড্রগন ফল বিক্রি করতে দেখা গেছে। গত বছরের তুলনায় এবার দাম বেশি। প্রতি কেজি ৩’শ টাকা। জেলার ব্যবসায়িক প্রাণ কেন্দ্র হাজীগঞ্জ বাজার।
বৃহস্পতিবার দুপুরে ওই বাজারের ড্রাগন ফল বিক্রেতা দিদার হোসেনের সাথে কতা হয়। দিদার হোসেন বলেন, চলতি মৌসুমে দুইবার মোকাম করেছে। ড্রাগন ফলের চাহিদা আছে। তবে দাম বেশি হওয়ায় সবাই কিনতে পারে না। এক সপ্তাহের ব্যবধানে প্রায় চারশ কেজি ড্রাগন ফল হাজীগঞ্জ বাজারে বিক্রি করেছে।
ড্রাগন ফল দেখে বিস্মিত হলেন হাজীগঞ্জ উপজেলার হাটিলা ইউনিয়নের গৃহবধূ বিথি বেগম। তার দেড় বছর কন্যা সন্তানকে নিয়ে হাজীগঞ্জ বাজারে আসে। তিনি ড্রাগন ফল দেখে বলেন, এগুলো দেখতে সুন্দর। কখনও খাইনি। দামও বেশি। কিনার মতো টাকা নাই।
পরে উপস্থিত দুইজন মিলে ওই গৃহবধূকে আধা কেজি ড্রাগন ফল ক্রয় করে দিয়েছেন। ক্রেতা ও সাংবাদিক খালেকুজ্জামান শামীম বলেন, এক কেজি ড্রাগন ফল ক্রয় করেছি। সন্তানদের এই ফল সম্পর্কে ধারণা দেয়া যাবে।
হাজীগঞ্জ থানা অফিসার ইনচার্জ মো. আলমগীর হোসেন রনি বলেন, ড্রাগন ফল সুস্বাদু একটি ফল। এই ফল স্বাস্থ্যের জন্য খুবই উপকারী।
স্পেশাল করেসপন্ডেন্ট
১৮ জুলাই ২০১৯