আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস চাঁদপুরের সহকারী পরিচালক মোহাম্মদ তাজবিল্লাহ জানিয়েছেন,২০১৯ সালের পহেলা জানুয়ারি থেকে ৩১শে আগষ্ট পর্যন্ত মোট ২৩ হাজার ৪’শ ৭৩টি পাসপোর্ট গ্রাহককে দেওয়া হয়েছে।
প্রতিদিন অফিস সময়ের সকাল ৯ টা থেকে দুপুর ১ টা পর্যন্ত পাসপোর্সের জন্য আবেদন ফরম দেওয়া হয়। ৯ আগষ্ট সোমবার সকালে এক সাক্ষাৎকারে তিনি এসব কথা জানান।
তিনি প্রতারক চক্রের ব্যপারে এ প্রতিবেদককে জানান,আমি ২০১৮ সালের ৮ই মে থেকে চাঁদপুরের এই কার্যালয়ের দায়িত্বে রয়েছি।যার পর থেকে প্রতারক চক্র ঠেকাতে ১৭টি সিসি ক্যামেরা লাগিয়েছি।পাশাপাশি যেকোন প্রয়োজনে পুলিশকে অবহিত করছি।আমি চাই গ্রাহকরা পাসপোর্ট করতে এসে যেকোন তথ্য ও সেবা সংক্রন্ত বিষয় জানতে সরাসরি যাতে আমাদের কাছে আসে। আমরা সব রকম তথ্য সেবা দিয়ে গ্রাহককে প্রতারক মুক্ত রাখার জন্য কাজ করছি।
তিনি লোকবল প্রসঙ্গে জানান,এই কার্যালয়ে সহকারী পরিচালক পদে ১ জন,উপ-সহকারী পরিচালক পদে ১জন,সুপারিন্টেন্ডেন্ট পদে ১ জন,উচ্চমান সহকারী পদে ২ জনে শূণ্য,অফিস সহকারী পদে ৪ জনে ৩ জন,রেকর্ড কিপার পদে ১ জন,নাইটগার্ড পদে ১জন, অফিস সহায়ক পদে ১জন,ডাটা এন্ট্রি অপারেটর পদে শূণ্য এবং পরিছন্নকর্মী পদে ১জন কর্মরত রয়েছেন।
যারা সবাই সুন্দরভাবে সেবা দিতে কাজ করে যাচ্ছেন। এর বাইরে আমাদের আর কোন লোক নেই।যদি কেউ এই কার্যালয়ের পরিচয় দিয়ে কোন রকমের প্রতারনা করার চেষ্টা করে।
তাহলে আমাদেরকে অবহিত করুন আমরা ওই প্রতারকদের আইনের হাতে তুলে দিবো।তিনি আরো জানান,জরুরি পাসপোর্ট(এক্সপ্রেস) পেতে গ্রাহকের খরছ লাগবে ৬ হাজার ৯’শ টাকা।যা হতে সময় লাগে কমপক্ষে ১১ দিন।সেই সাথে সাধারণ পাসপোর্ট পেতে গ্রাহকের খরছ লাগবে ৩ হাজার ৪’শ ৫০ টাকা।যা পেতে ২১ দিন বলা হলেও মাঝে মধ্যে কিছু সময় বেশি লাগে।
তবে টাকার ক্ষেত্রে আমি যা বলেছি এর বেশি খরছ হওয়ার সুযোগ নেই।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি, ৯ সেপ্টেম্বর ২০১৯