বাংলাদেশের পর্যটনের বিকাশের জন্য ক্যাসিনো প্রয়োজন আছে। সে কারণে বিদেশি পর্যটকদের জন্য বিশেষ পর্যটন এলাকাগুলোতে (এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন) ক্যাসিনো ও নাইট ক্লাবের সুবিধা থাকবে।
বিদেশি পর্যটকদের আকৃষ্ট করার জন্য ক্যাসিনোর প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করে মহিবুল হক বলেন, মালয়েশিয়ায় কিন্তু ক্যাসিনো আছে, সেখানে পাসপোর্ট দিয়ে ঢুকতে হয়। বিদেশিদের জন্য এ রকম সুযোগ-সুবিধা দেশে দেওয়া যাচ্ছে না। সরকার এক্সক্লুসিভ ট্যুরিস্ট জোন করবে, সেখানে বিদেশিদের জন্য এসব সুযোগ-সুবিধা থাকবে।
পর্যটনসচিব চলমান ক্যাসিনোবিরোধী অভিযানকে সমর্থন করে বলেন, এখন যে ক্যাসিনোবিরোধী অভিযান চলছে, সেটি ঠিক আছে। এ ক্যাসিনোগুলো অবৈধভাবে চলছিল। পর্যটনের উন্নয়নের জন্য বিদেশিরা পাসপোর্ট ব্যবহার করে ক্যাসিনো, নাইট ক্লাবে প্রবেশ করতে পারে, এমন সুযোগ থাকলে পর্যটনের বিকাশ ঘটবে বলে তিনি মনে করেন।
সংবাদ সম্মেলনে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন প্রতিমন্ত্রী মো. মাহবুব আলী বলেন, ‘পর্যটনশিল্পের বিকাশের জন্য সরকার স্বল্প, মধ্য এবং দীর্ঘমেয়াদি কিছু পরিকল্পনা হাতে নিয়েছি।’
সংবাদ সম্মেলনে মন্ত্রণালয় ও পর্যটন করপোরেশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
