Home / উপজেলা সংবাদ / চাঁদপুর সদর / বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে কামাল হোসেনের অঙ্গীকার
বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে কামাল আহমেদের অঙ্গীকার

বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে কামাল হোসেনের অঙ্গীকার

চাঁদপুর সদরে কল্যাণপুর ইউনিয়নের সমাজসেবক ও শিক্ষানুরাগী ‘বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা গড়তে’ কামাল হোসেন রাজনীতিতে প্রবেশ করেন। ১৯৯৬ সালে জাতীয় সংসদ নির্বাচনে ড.সামছুল হক ভূঁইয়ার নির্বাচনি ক্যাম্পেইনে যোগদানের মধ্য দিয়ে বঙ্গবন্ধুর আদর্শের দল বাংলাদেশ আওয়ামী লীগে কাজ করার সুযোগ আসে।

সেই থেকে কল্যাণপুর ও সদরের সকল দলীয় কর্মকান্ডে সক্রীয় অংশগ্রহণ করছেন তরুণ এ নেতা কামাল হোসেন। প্রতিবছর জাতীয় শোক দিবস ও বঙ্গবন্ধুর সাহাদাত বার্ষিকী পালন,দলের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী,সাংগঠনিক গণসংযোগ মাননীয় শিক্ষামন্ত্রীর দু’বারের নির্বাচন,উপজেলা নির্বাচনে কল্যাণপুরে তাঁর প্রশংসনীয় ভূমিকা রয়েছে।

প্রতিটি নির্বাচনে তাঁর এলাকায় কেন্দ্র পরিচালনার দায়িত্ব অর্পিত হয় তাঁর ওপর। ফলে প্রতিটি নির্বাচনে তাঁর পরিচালিত কেন্দ্রে আওয়ামী লীগের প্রার্থীর বিজয় হয় নিশ্চিত। ইউনিয়ন ও সদরের সকল আওয়ামী লীগের নেতৃবৃন্দ ও কর্মীদের সাথে তাঁর রয়েছে সুহৃদ সম্পর্ক । কামাল আহমেদ একজন প্রতিষ্ঠিত ব্যবসায়ী হলেও এলাকার সকল শ্রেণির কর্মী ও সাধারণ মানুষের পাশে সব সময়েই অবস্থান করছেন।

কামাল হোসেন কল্যাণপুরের পূর্ব কল্যাণদি গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতার নাম হাজী আবিদ আলী প্রধানিয়া ও মাতার নাম সাজেদা বেগম। ৩ ভাই ও ৩ বোনের মধ্যে তিনি জ্যেষ্ঠ্য । ১৯৮৯ সালে সফরমালী হাই স্কুল থেকে এস এসসি পাস করার পর নারায়ণগঞ্জে ব্যবসা শুরু করেন।

নিরলস পরিশ্রম ও সৎ ভাবে ব্যবসা পরিচালনা করে তিনি বর্তমানে একটি এ্যাম্বয়ডারী ফ্যাক্টোরী ও নিজিস্ব একটি থাই এলমুনিয়ামের ঠিকাদারী প্রতিষ্ঠানের সত্ত্বাধিকারী। এছাড়াও তিনি কল্যান্দী সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের একজন প্রতিষ্ঠাতা সদস্য।এ প্রতিষ্ঠানের সকল সামাজিক ও সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডে নিজকে সম্পৃক্ত রেখে এলাকার শিক্ষা বিস্তারে কাজ করে যাচ্ছেন। তাঁর স্কুলটি একটি নির্বাচনি কেন্দ্র থাকায় কাজ করেন ।

বর্তমানে কামাল হোসেন কল্যাণপুর ইউনিয়ন আওয়ামী লীগের সহ-সভাপতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এ ছাড়াও তিনি জয় বাংলা জয় বঙ্গবন্ধু লীগের চাঁদপুর সদরের সভাপতি।

বর্তমানে তাঁর ইউনিয়নে আওয়ামী লীগের সকল অঙ্গ-সংগঠনের নেতা-কর্মীদের সাথে নিয়ে সন্ত্রাস,মাদক,ইভটিজিং ও বাল্যবিয়ে প্রতিরোধ করে বঙ্গবন্ধুর সোনার বাংলা বিনিমার্ণে ও সমৃদ্ধ জাতি গঠনে কাজ করার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেন তিনি। তিনি ও তাঁর পিতা-মাতা হজ্বব্রত পালন করেন।

সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
১৯ আগস্ট ২০১৯