কুমিল্লার চৌদ্দগ্রামে সড়ক দুর্ঘটনায় হাইওয়ে পুলিশের এক সহকারী উপ-পরিদর্শকসহ (এএসআই) তিনজন নিহত হয়েছেন। দুর্ঘটনাকবলিত একটি কাভার্ডভ্যানকে রেকার দিয়ে উঠানোর সময় দ্রুতগতির একটি বাস পেছন থেকে রেকারটিকে ধাক্কা দিলে এ হতাহতের ঘটনা ঘটে।
আজ সোমবার সকালে চৌদ্দগ্রামের বাবুর্চি বাজার এলাকায় এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহত এএসআইয়ের নাম আক্তার হোসেন। তিনি মিয়াবাজার হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার ছোট বাতুয়া গ্রামে। নিহত বাকি দু’জন হলেন- কাভার্ডভ্যানের হেলপার লক্ষীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার নন্দীগ্রামের ইসমাইল হোসেন বাবুলের ছেলে মোঃ সুমন(২৬) ও নোয়াখালীর সেনবাগ থানার নিজ সেনবাগ গ্রামের ছালেহ আহমদের ছেলে মোঃ ফাহাদ (২৬)।
নিহত এএসআইয়ের নাম আক্তার হোসেন। তিনি মিয়াবাজার হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়িতে কর্মরত ছিলেন। তার বাড়ি কুমিল্লার বরুড়া উপজেলার ছোট বাতুয়া গ্রামে। নিহত বাকি দু’জন হলেন- কাভার্ডভ্যানের হেলপার লক্ষীপুর জেলার চন্দ্রগঞ্জ থানার নন্দীগ্রামের ইসমাইল হোসেন বাবুলের ছেলে মোঃ সুমন(২৬) ও নোয়াখালীর সেনবাগ থানার নিজ সেনবাগ গ্রামের ছালেহ আহমদের ছেলে মোঃ ফাহাদ (২৬)।
এছাড়াও দুর্ঘটনায় আহত হয়েছেন আরো চারজন। এরমধ্যে দুইজনের পরিচয় পাওয়া গেছে। তারা হলেন; চৌদ্দগ্রাম উপজেলার শুভপুর ইউনিয়নের ফকিরহাট গ্রামের আবুল কাশেমের ছেলে রেকার চালক স্বপন(২৮) ও তার ভাই হেলপার মামুন(১৬)। আহত দুজনকে আশঙ্কাজনক অবস্থায় কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রেরণ করা হয়েছে।
মিয়াবাজার হাইওয়ে পুলিশ ফাঁড়ির ইনচার্জ আবুল কালাম আজাদ সড়ক দুর্ঘটনায় তিনজনের মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন।
তিনি জানান, রাতে বাবুর্চি বাজার এলাকায় একটি কাভার্ডভ্যান নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে রাস্তার পাশে পড়ে যায়। সোমবার সকালে কাভার্ডভ্যানকে রেকার দিয়ে উঠানোর সময় দ্রুত গতির একটি বাস পেছন থেকে রেকারটিকে ধাক্কা দেয়।
এ সময় রেকারের সামনে দাঁড়িয়ে থাকা এএসআই আক্তার ও কাভার্ডভ্যানের হেলপারসহ তিনজন ঘটনাস্থলেই নিহত হন। তিনজনের মরদেহ উদ্ধার করে মিয়াবাজার ফাঁড়িতে নিয়ে আসা হয়েছে বলেও জানান তিনি।
প্রতিবেদক : জাহাঙ্গীর আলম ইমরুল, কুমিল্লাা।