শাকিব খানের জীবনের টার্নিং ছবি আমার প্রাণের স্বামী। ওই ছবিই শাকিবের ক্যারিয়ারের মোড় ঘুরিয়ে দেয়। শাকিব আজ ঢাকাই ছবির সুপারস্টার।
গোটা মিডিয়া জানে শাকিব অপ্রতিদ্বন্দ্বী। তাঁর কোনো প্রতিদ্বন্দ্বী নেই। অনেক্র ধারণা শাকিব খানই ইন্ডাস্ট্রিতে একমাত্র কর্ণাধার। শাকিব ছাড়া ইন্ডাস্ট্রি অচল। তবে এই ধারণাকে আমি ভুল প্রমাণ করে দেবো।
পরিচালক পিএ গতকাল রোববার (২ অক্টোবর) রাতে কাকরাইলেএর এক টি প্রযোজনা সংস্থার কার্যালয়ে বসে সাংবাদিকদের সাথে আলাপকালে এসব কথা বলেন।
‘আমার প্রাণের স্বামী’ ছবিটি পরিচালনা করেছেন পিএ কাজল। সামনে সাইমন সাদিক-অহনা জুটিকে নিয়ে তাঁর নির্মিত চোখের দেখা মুক্তি পেতে যাচ্ছে। আর এই ছবিকে ঘিরে জানালেন নানা প্রত্যাশার কথা। সাইমন শাকিব খানের প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠবেন কি না সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি প্রকট উত্তর না দিলেও পিএ কাজলের প্রচ্ছন্ন সম্মতি লক্ষ্য করা যায়।
তিনি বলেন, আমি বলবো না কে কার প্রতিদ্বন্দ্বী। শুধু বলবো আপনারা আগামী ১৪ তারিখ পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। দীর্ঘদিন থেকে আমরা ইন্ডাস্ট্রিতে আছি। কিছুটা হিসেবে-নিকেশ আমরা বুঝি।
জানা গেছে, আগামী ১৪ ফেব্রুয়ারি দেশব্যাপী মুক্তি পাবে সাইমন সাদিক অহনা অভিনীত চোখের দেখা ছবিটি। এতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করেছেন শতাব্দী ওয়াদুদ।
শতাব্দী ওয়াদুদের অভিনয় প্রসঙ্গে কাজল বলেন, আমাদের উপমহাদেশে হুমায়ূন ফরিদীর মতো খল অভিনেতা খুঁজে পাওয়া যাবে না। না, তামিল,তেলেগু, হিন্দি, বলিউড কোথাও সম্ভব নয় আরেকজন ফরিদীকে তৈরি করা কিংবা খুঁজে পাওয়া। আমি শতাব্দীকে বলেছি হুমায়ূন ফরিদীর অভিনয়টা করতে হবে। শতাব্দী ভালো করেছে।’
ছবির গল্পে কোনো অনুকরণ বা অনুসরণ আছে কি না এমন প্রশ্নের জবাবে পিএ কাজল বলেন, ‘যদি কেউ বলতে পারে গল্প নকল তাহলে আমি চলচ্চিত্র থেকে ইস্তফা দিয়ে দেবো। বিন্দুমাত্র নকল নেই। একেবারে মৌলিক গল্প। ইয়াং জেনারেশনের বিষয়টি মাথায় রেখেই গল্প লেখা হয়েছে। এই ছবিতে শুরুতেই সাইমনকে দেখা যাবে ‘স্প্রিটেড ইয়াং বয়’ হিসেবে। যে কি না একজন ক্রিকেটার হিসেবে আত্মপ্রকাশ করবে।’ -কালেরকণ্ঠ)
নিউজ ডেস্ক : আপডেট, বাংলাদেশ সময় ০৭:৪০ পিএম, ০৪ অক্টোবর ২০১৬, মঙ্গলবার
ডিএইচ
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur