একদকিে রাস্তা থাকলওে অপরদকিে ভূট্টা ক্ষেত। সেখানেই কালর্ভাট নির্মাণের তোরজোড় চলছে। অথচ পাশেই রয়ছেে দু’দকিে সড়ক মাঝখানে বাঁশরে সাঁকো। যে সাঁকো দয়িে ঝুকি নিয়ে প্রতদিনেই শতশত ছাত্রছাত্রী স্কুল-মাদ্রাসা ও সাধারণ মানুষ বাজারে যাচ্ছে।
স্থানীয়দের অভিযোগ ঘোড়াধারী গ্রামের আ:করিম দরবেশ সাহেবের বাড়ি ওরফে পোড়া বাড়ি ও হাজীগঞ্জ উপজেলার রাজারগাঁও গ্রামের রাজাবাড়ীর পাশে খালের ওপর। সরকারি শিডিউল মোতাবকে কালর্ভাট বা সেতু হওয়ার কথা।
কিন্তু যথাস্থানে নির্মাণের কাজ না করে কার নির্দেশনায় সড়ক নাই সেস্থানেই কালর্ভাট নির্মান হচ্ছে?এলাকাবাসী মনে করেন চেয়ারম্যান-মেম্বারের খেয়ালখুশিতেই এখানে বাস্তবায়ন হচ্ছে।
জানা গেছে, চাঁদপুরের মতলব দক্ষিণ উপজেলার ৬নং উপাদী দক্ষিণ ইউনিয়নের ঘোড়াধারী ২০১৮-১৯ অর্থ বছরে বার্ষিক উন্নয়ন কর্মসূচির আওতায় গ্রামীণ রাস্তায় কম-বেশি (১২) মিটার সেতু/ কালভার্ট নির্মানের আওতায় মতলবের ঘোড়াধারী গ্রামের আ: করিম দরবেশ সাহেবের বাড়ী ওরফে পোড়া বাড়ি ও হাজীগঞ্জ উপজেলার রাজারগাঁও গ্রামের রাজাবাড়ীর পাশে খালের উপর সেতু নির্মানের প্রকল্প অনুমোদন হয়। যার প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয় ২৯ লাখ ১৪ হাজার টাকা।
এদিকে সেতু অনুমোদনের পর স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান ও ওয়ার্ড মেম্বার নির্ধারিত স্থানকে পাশ কাটিয়ে একই গ্রামের তালুকদার বাড়ির রাস্তার শেষ প্রান্তে খালের উপর ঠিকাদারের মাধ্যমে সেতু নির্মাণের চেষ্টা করছেন।
এ ঘটনায় এলাকাতে চাপা ক্ষোভ ও উত্তজেনা বিরাজ করছে এবং তার পাশাপাশি শিডিউল মোতাবেক নির্ধারিত স্থানে সেতু নির্মাণের জন্য সংশ্লিষ্টদের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন এলাকাবাসী।
এ ব্যপারে ইউপি চয়োরম্যান গোলাম মোস্তফার সাথে সাক্ষাতে কথা বললে তিনি জানান, রাস্তা নেই তাতে কি হয়েছে? ব্রীজ হলে রাস্তা হবেই। স্থানীয় মেম্বার যে স্থানে করার জন্য দেখাইছে সে স্থানইে ব্রীজ নির্মাণ হচ্ছে।
ঠিকাদার কোন প্রতিষ্ঠান কাজ করে জানতে চাইলে তিনি বলেন,ঢাকার কোন এক প্রতিষ্ঠান। সে ব্যাপারে এমপি সাহবে ভালো জানেন।
এ ব্যাপারে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) বেলায়েত হোসেনের সাথে মুঠোফোনে কথা হলে তিনি বলেন, এ প্রকল্পটি মতলব উত্তররে। অগ্রাধকিার ভিত্তিতে আমরা কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। পার্শ্ববর্তীতে শীঘ্রই কাজ শুরু হবে। এলাকায় কোন বাঁশের সাঁকো থাকবে না।
করেসপন্ডেট
২২ এপ্রিল ২০১৯
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur