পবিত্র রমজানের অন্যতম অনুষঙ্গ খেজুর। রমজান এলে বাজারে খেজুরের চাহিদা বেড়ে যায় বহুগুণ। বাজারে জাত ও মানভেদে নির্ধারণ হয় খেজুরের দাম। তবে এবার সব ধরনের খেজুরই বিক্রি হচ্ছে চড়া দামে। দেশের বাজারে খেজুরের দাম নিয়ে চলছে অস্থিরতা। ব্যবসায়ী থেকে শুরু করে ক্রেতাদের মাঝে এ নিয়ে রয়েছে নানা প্রতিক্রিয়া। এবার খেজুরের দাম বেঁধে দিল সরকার। একই সঙ্গে চিনির দামও বেঁধে দেওয়া হয়েছে।
অতি সাধারণ বা নিম্নমানের খেজুরের প্রতি কেজির দাম ১৫০ থেকে ১৬৫ টাকা এবং বহুল ব্যবহৃত জায়দি খেজুরের দাম ১৭০ থেকে ১৮০ নির্ধারণ করেছে বাণিজ্য মন্ত্রণালয়। একই সঙ্গে প্রতি কেজি চিনির মূল্য ১৪০ টাকা। প্যাকেটজাত চিনির সর্বোচ্চ দাম হবে ১৪৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। এই নির্ধারিত মূল্যের আলোকে খুচরা দাম নির্ধারণ করে ব্যবসায়ীদের বিক্রির নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
মঙ্গলবার (১২ মার্চ) বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী হাসানুল ইসলাম টিটু বলেছেন, সাধারণ মানুষের কথা চিন্তা করে এই খেজুরের মূল্য নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে দামি খেজুরের মূল্য নির্ধারণ করে দেয়নি মন্ত্রণালয়।
তিনি আরও বলেন, সরকার নিত্য পণ্যের দাম নিয়ে স্বস্তিতে আসার চেষ্টায় আছে। বাজারে নিত্যপণ্যের কোনো স্বল্পতা নেই। চালের দাম নিয়েও কোনো অস্বস্তি নেই।
প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশনা অনুযায়ী বাজার নিয়ন্ত্রণে রাখতে মনিটরিং হচ্ছে। ভারত থেকে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ আমদানির প্রক্রিয়া চলমান। খুব শিগগিরই তা দেশে আসবে বলে জানান প্রতিমন্ত্রী।
চাঁদপুর টাইমস ডেস্ক/ ১২ মার্চ ২০২৪
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur