চাঁদপুরের ব্যাংকগুলোতে ২০২০-২০২১ অর্থবছরের সেপ্টেম্বর পর্যন্ক কৃষি ও দারিদ্রবিমোচন খাতে মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ ৬৬ কোটি টাকা ৮৭ লাখ ২২ হাজার টাকা।
জেলার সোনালী,জনতা,অগ্রণী,কৃষি,কর্মসংস্থান,রূপালী ও বেসিক ব্যাংকে ওই টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ হিসেবে পড়ে রয়েছে বলে সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের আঞ্চলিক কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে।
এর মধ্যে জেলার সব উপজেলায় ৮শ’৮৯টি অনিষ্পন্ন সার্টিফিকেট মামলার বিপরীতে ২ কোটি ৪২ লাখ ৪৩ হাজার টাকা রয়েছে।
প্রাপ্ত তথ্য মতে,কৃষি ও দারিদ্রবিমোচন মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ তথ্য কৃষিঋণ কমিটির এক প্রতিবেদনে জানা গেছে ।
সংশ্লিষ্ট ব্যাংকের আঞ্চলিক কার্যালয়ের সূত্র মতে,সোনালী ব্যাংকের ২০ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১৮ কোটি ৭ লাখ টাকা । অগ্রণী ব্যাংকের ২১ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ১৭ কোটি ৫৪ লাখ ৫৬ হাজার টাকা।
জনতা ব্যাংকের ১৫ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ৫ কোটি ৬ লাখ ৩৬ হাজার টাকা। বাংলাদেশ কৃষি ব্যাংকের ২৮ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ২০ কোটি ২৮ লাখ টাকা ।
এছাড়াও কর্মসংস্থান ব্যাংকের ৪ শাখায় মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ৪ কোটি ২০ লাখ ২৯ হাজার টাকা।
রূপালী ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ২১ লাখ ৫১ হাজার টাকা এবং বেসিক ব্যাংকের মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের পরিমাণ হচ্ছে ৯১ লাখ ২৫ হাজার টাকা ।
এ ছাড়াও জেলায় অবস্থিত ২৪টি বেসরকারি ব্যাংকে কম-বেশি হারে ৫৩ লাখ ২৭ হাজার টাকা মেয়াদোত্তীর্ণ ঋণের খাতে পড়ে আছে।।
আবদুল গনি, ২৭ অক্টোবর ,২০২১