চাঁদপুর মাদ্রাসা রোডস্থ লঞ্চঘাট এলাকায় যাত্রী হয়রানী ও করোনা প্রতিরোধে মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ মুহাম্মদ আবদুর রশিদের নেতৃত্ব আকস্মিক অভিযান পরিচালিত হয়েছে।
৪ এপ্রিল রোববার বেলা সাড়ে ১১ টা থেকে ১ টা পর্যন্ত লঞ্চঘাট এলাকায় অভিযান চালানো হয়।
এসময় সিএনজি-অটো চালক ও লঞ্চের ম্যানেজারদের সর্তকতা মূলক নির্দেশনা প্রদান করা হয়।
অভিযান চলাকালীন সময়ে যাত্রীদের হয়রানী ও বিরক্ত করার অপরাধে ৫ চালকের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হয়।
চালকরা হলেন, ভোলা জেলার রমাগঞ্জ লালমোহন এলাকার জাহিদুল ইসলাম (৩৫), বাগাদী ইউনিয়নের সাগর গাজী (২০), শহরের কোড়ালিয়া এলাকার সুজন মিয়া (২৫) লক্ষীপুর মডেল ইউনিয়নে বহরিয়ার সেলিম খান (২৪), ফরিদগঞ্জেন বড়ালিয়া এলাকার সাইফুল ইসলাম (২৩)।
চাঁদপুর মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ মুহাম্মদ আবদুর রশিদ জানান, যাত্রী হয়রানী প্রতিরোধে চাঁদপুর লঞ্চঘাটে একাধিকবার অভিযান চালিয়ে সর্তক করা হয়েছে। এবার তাদের বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহন করা হচ্ছে।
লঞ্চঘাটের পল্টুন ও ব্যারিকেটের ভিতরে কোন ড্রাইভার প্রবেশ করতে পারবে না। যাত্রীদের গায়ে ও মালামালে হাত দিয়ে যাত্রী টানাটানি করা যাবে না। সিএনজি ও অটোর সামনের সিট খালি থাকবে, পিছনে ৩ জন যাত্রী নিতে পারবে। সবার মুখে মাস্ক বাধ্যতামূলক থাকতে হবে। গাড়িগুলো শৃঙ্খলাবদ্ধভাবে রাখতে হবে।
লঞ্চের যাত্রী সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে বসাতে হবে। সব যাত্রী মুখে মাস্ক আছে কিনা তা নিশ্চিত করা সহ করোনা প্রতিরোধে বিভিন্ন নির্দেশনা প্রদান করেন মডেল থানার অফিসার্স ইনচার্জ মুহাম্মদ আবদুর রশিদ।
সিনিয়র স্টাফ করেসপন্ডেট,৪ এপ্রিল ২০২১
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur