সুপ্রিমকোর্টের জ্যেষ্ঠ আইনজীবী ও সাবেক অ্যাটর্নি জেনারেল রফিক-উল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।শনিবার এক শোকবার্তায় এই শোক প্রকাশ করেন তিনি।
রফিক-উল হকের মৃত্যুতে গভীর শোক প্রকাশ করেছেন রাষ্ট্রপতি মো. আবদুল হামিদ। এক শোকবার্তায় মরহুমের শোক সন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা জানিয়েছেন তিনি।
জানাজা বাদ জোহর জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে অনুষ্ঠিত হবে। বিকালে বনানী কবরস্থানে তাকে দাফন করা হবে।
আদ-দ্বীনহাসপাতালের জনসংযোগ কর্মকর্তা তবিবুর রহমান আকাশ বলেন, সকাল সাড়ে ১০টায় হাসপাতাল সংলগ্ন মসজিদে ব্যারিস্টার রফিকের জানাজার পর মরদেহ পল্টনের বাড়িতে নেয়া হবে।
সেখান থেকে মরদেহে নেয়া হবে বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে। বাদ জোহর সেখানে জানাজার পর মরদেহ নেয়া হবে সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে।
সুপ্রিমকোর্ট প্রাঙ্গণে জানাজার পর বিকালে ব্যারিস্টার রফিককে বনানী কবরস্থানে দাফন করা হবে বলে আকাশ জানান।
আজ সকাল সাড়ে ৮টার দিকে রাজধানীর আদ-দ্বীন হাসপাতালে মারা যান প্রবীণ এই আইনজীবী। তার বয়স হয়েছিল ৮৫ বছর।
বার্ধক্যজনিত নানা সমস্যায় আক্রান্ত হয়ে আদ-দ্বীন হাসপাতালে চিকিৎসাধীন ছিলেন রফিক-উল হক।রফিক-উল হকের স্ত্রী ফরিদা হক বেশ কয়েক বছর আগে মারা যান। তার ছেলে ফাহিম-উল হকও আইনজীবী।
রফিক-উল হকের জন্ম ১৯৩৫ সালে। ১৯৬০ সালে তিনি আইন পেশায় আসেন। ১৯৯০ সালে তাকে অ্যাটর্নি জেনারেল করা হয়।
বার্তা কক্ষ,২৪ অক্টোবর ২০২০