গত ৬-০৯-২০২০ খ্রি আপনার প্রকাশিত চাঁদপুর টাইমস অনলাইন পত্রিকায় ‘ হাজীগঞ্জে প্রবাসীর কাছ থেকে চাঁদা দাবির অভিযোগ’ শিরোনামে প্রকাশিত সংবাদটি আমার দৃষ্টিগোচর হয়েছে। উল্লেখিত সংবাদে আমাকে জড়িয়ে মিথ্যা ও ভিত্তিহীন অভিযোগের ভিত্তিতে সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে। আমি প্রকাশিত সংবাদের তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাই।
আমি মো.আমিন ও আমার বায়রা ভাই দেলোয়ার হোসেন একজন ব্যবসায়ী। সমাজে ভদ্র ও আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। আমাদের দুই জনকে জড়িয়ে আপনার পত্রিকায় শাহআলম পুরোপুরি মিথ্যাচার করছেন। আইনের কাছে ও সমাজে হেয় প্রতিপন্ন করতে মিথ্যা তথ্য দিয়ে আপনার পত্রিকায় সাংবাদিককে পরোচিত করে উক্ত সংবাদ প্রচার করে।
প্রকৃত ঘটনা মোঃ শাহআলম (৪২) পিতা: নরুল হক, সাং-জয়শরা, থানা: হাজীগঞ্জ। উনি একজন প্রতারক প্রকৃতির লোক। প্রবাসে নিবে বলে অসংখ্য লোক জনের নিকট থেকে অনেক টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়েছেন। যাহার একাধিক মামলা চলমান রয়েছে এবং কিছুদিন পর পর গা ডাকা দিয়ে থাকেন শাহ আলম।
আবার কতিপয় কুচক্রি মহলের ইশারায় বিভিন্ন সময় বছরের পর বছর দেনা টাকা পরিশোধ না করে বহাল তবিয়তে দিনাতিপাত করেন। জনৈক দেলোয়ার হোসেন দীর্ঘ ১০ বৎসর যাবত ১২ লাখ পাওনা টাকা আদায় করতে গিয়ে অনেক হয়রানি শিকার হই।
এক পর্যায়ে চাঁদপুর ডিবি অফিস ও হাজীগঞ্জ থানায় লিখিত অভিযোগের মাধ্যমে আইনের স্বরনাপন্ন হন। সেখানেও টাকা দেই দিচ্ছি বলে উল্লেখিত দেলোয়ার হোসেন বিভিন্ন তাল বাহানা করে অনেক সময় নষ্ট করেন।
যাহাতে টাকা ফেরত দেওয়ার ইতিমধ্যে একটা প্রক্রিয়া হলে আবার নতুন করে সময় নষ্ট করার জন্য সাংবাদিক মাধ্যমে আপনার পত্রিকায় মিথ্যা তথ্য দিয়ে উক্ত সংবাদ প্রচার করে আমাদেরকে বিভ্রান্তি করার এটা অভিনব কৌশল।
অতএব, এমতাবস্থায় আমরা ক্ষতিগ্রস্থ পাওনাদার জনৈক দেলোয়ার হোসেনের নিকট হতে প্রকৃত ডকুমেন্টারী মোতাবেক টাকা আদায় করার স্বার্থে সত্য ঘটনার উৎঘাটনের আপনার পত্রিকার মাধ্যমে সহযোগিতা একান্ত ভাবে কামনা করছি।
নিবেদক
মোঃ দেলোয়ার পাটওয়ারী