পুলিশেও জনর্স্বাথে কাজ পাগল ভান মানুষ আছে, যার প্রমাণ রেখে আসছনে চাঁদপুর জেলা পুলিশ বিভাগের কাছ থেকে টানা তিনবারের শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে পুরস্কার পাওয়া ফরদিগঞ্জ থানার অসি আব্দুর রকিব।
ফরদিগঞ্জ থানার অফসিার ইনর্চাজ আব্দুর মাদক বিক্রেতা, চোর-ডাকাতসহ নানা শ্রেণির অপরাধীদের কাছে এক মূর্তমান আতংক হয়ে দাঁড়িয়েছে।
কাজরে ফাঁকে ওসি আবার থানা পাঙ্গনকে বভিন্নি ধরনরে ফুল ও ফুলের গাছ দয়িে সাজয়িে তুলেছেন নতুন আংগিকে।
ফরিদগঞ্জে মাদক বিক্রেতা সহ বভিন্নি অপরাধের অভিযোগে গত ৮ মাসে প্রভাবশালী ব্যক্তি ছাড়াও সরকার দলীয় নেতাকেও আটক করতে দ্বিধা করেননি ওসি আব্দুর রকিব । এ নিয়ে সরকার দলীয় দুটি পরস্পর বরিোধী গ্রুপরে নেতারাও এই ওসির বরিুদ্ধে বিভিন্নি সময় কুটক্তি করে বক্তব্য দিয়েছে।
একটি সুত্র অবশ্য জানিয়েছে, সরকার দলীয় কয়কে নতোকে তাদরে অপরাধের অভযিোগে আটকরে পর থানা থেকে ছাড়েনি ওসি। যার ফলে একাধিক নেতা ক্ষুদ্ধ প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করছে।
থানা সুত্রে জানা যায়, ফরদিগঞ্জ থানার ওসি হিসেবে আব্দুর রকিব এখানে যোগদানরে পর থেকে তার নর্তেৃত্বে চলমান অভিযানে শনিবার ১৬ নভম্বের পর্যন্ত প্রায় ৮ মাসে মাদক আইনে মামলা হয়েছে মোট ২শ ৩৭টি। ইয়াবা উদ্ধার হয়েছে ২৪ হাজার ৮২০ পিচ, গাঁজা উদ্ধার হয়েছে ৫ কেজি ২শ গ্রাম।
এছাড়াও মাদকরে র্শীষ ব্যবসায়ী ১৯ জন, তালকিাভুক্ত সন্ত্রাসী ৫ জন, আন্তজলো ডাকাতরে ২ সদস্য জন, স্থানীয় ডাকাত ১৫ জন। মোটর সাইকলে চোর ৪ জন, ও চোরাই মোটর সাইকলে উদ্ধার করেছে মোট ৬টি। মাদক বক্রেতা ও সবেনকারী সহ বিভিন্ন অপরাধে মোট ২শ ৫৫ জনকে আটক করেছে।
ফরিদগঞ্জ পাইকপাড়া ইউনয়িনে ডাকাত ধরতে গিয়ে সোনাগাজী উপজেলার আবদুল হাই ওরফে (প্রকাশে মিয়া) ডাকাত নামে এক র্দুর্ধষ ডাকাত পুলিশের সাথে বন্দুক যুদ্ধে নিহত হয়েছে।
এ থানারই এ এস আই ইলিয়াছ বলেন, আমাদরে চৌকস ও দক্ষ ওসি স্যাররে নির্দেশনায় এখানে জনর্স্বাথে মাদক নির্মূলসহ বিভিন্ন অপরাধ দমনরে জন্য যে ভাবে আমাদেরদেকে প্রতিদিন নানা নির্দেশনা ও অনুপ্ররেনা দিয়ে আসছেন তা স্বপ্ল সময়ে বলে শেষ করা যাবে না। এমন একজন যোগ্য ও সৎ পুলিশ অফিসারের অধীনে চাকরি করাটা ভাগ্যরে ব্যাপার।
ফরদিগঞ্জে একটি পৌরসভা ও ১৫টি ইউনিয়নে প্রায় ৬ লক্ষ মানুষের বিশাল এই উপজলোয় স্বপ্ল সংখ্যক পুলিশ নিয়ে জনর্স্বাথে দায়ত্বি পালনে বিশেষ ভুমকিা রাখায় জলে পুলিশ বিভাগ থেকে টানা তনিবার জেলার শ্রেষ্ঠ ওসি হিসেবে আব্দুর রকবি পুরুষ্কৃত হয়েছেন। এ ছাড়াও একই থানার এস আই ও এ এস আই পেশাগত দায়িত্ব পালনে বিশেষ ভূমিকা রাখায় জেলা পুলিশ বিভাগ থেকে পুরুস্কৃত হয়েছে ।
উল্লখ্যেযোগ্য অভিযানের মধ্যে রয়েছে, এই বছরের রমজান মাসে সকাল ৮ টায় উপজেলার টিএন্ডটি মোড় থেকে ১৬ হাজার পিছ ইয়াবাসহ দুই মাদক বিক্রিতাকে আটক করেছে। ।
এ নিয়ে এলাকার বেশ ক’জন নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জানায়, থানার র্বতমান ওসির নের্তৃত্বে যে ভাবে একরে পর এক মাদক উদ্ধার ও অপরাধী আটক, ডাকাত আটক হওয়া ছাড়াও বন্দুক যুদ্ধে ডাকাত নিহত হয়েছে । এতে বশিাল জনগোষ্ঠী স্বস্ততিে থাকলে ও হাতে গোনা কয়েকজন অপরাধী অস্বস্তিতে থাকবে এটাই স্বাভাবিক বলে অনেকেই মতামত প্রকাশ করেছেন ।
ফরদিগঞ্জ থানার ওসি আব্দুর রকবি বলনে, মাদক বিক্রি তা কিংবা মাদকসেবী , জুয়াড়ী সহ যেকোন ধরনের অপরাধীয়ে হউক না কেন জনর্স্বাথে তাকে আটক করে আইনের আওতায় আনতে আমি পিছ পা হবো না। এতে করে সংক্ষুব্ধ হয়ে আমার বরিুদ্ধে কে কি বললো তাতে আমি মোটেও বিচলিত নই।
অপর এক প্রশ্নে জবাবে তিনি বলনে, মাদক নির্মূল ও অপরাধ দমনরে র্স্বাথে মানানীয় প্রধানমন্ত্রীর দেয়া এজেন্ডা বাস্তবায়ন করতে সারা দশেরে পুলিশের ন্যায় আমরাও নিরলস ভাবে কাজ করে যাচ্ছি। তিনি আরো বলনে, আমার মৃত্যুর পর অন্তত মানুষ যদি আমার বিষয়ে ভাল না বল তাহলে পুরো জীবনটাই বৃথা বলে আমি মনে করি।
যে কারনে জনর্স্বাথে অপরাধী যইে হউক না কনে কিংবা যদি আপনিও (এ প্রতিনিধি) অপরাধী হন তাহলেও প্রজাতন্ত্রের অর্ধীনে র্কমরত একজন পুলিশ অফিসার হিসেবে জনর্স্বাথে আমার কাছে কোন ছাড় পাবেন না।
প্রতিবেদক : শিমুল হাছান, ১৬ নভেম্বর ২০১৯