বিশিষ্ট শিক্ষাবিদ ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য প্রফেসর আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক বলেছেন,‘ প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা একই দিনে ২ হাজার ৭শ’ ৩০ টি ব্সেরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্তি করে প্রমাণ করেছেন তিনি এবং তার সরকার শিক্ষাবান্ধব। এটা অত্যন্ত সঠিক এবং প্রশংসনীয় উদ্যোগ। এখন উচিত হবে, ঘোষিত প্রতিষ্ঠানগুলোকে সরকারের নিয়ন্ত্রণে নিয়ে আসা, যাতে ওইসব স্কুল-কলেজের সিলেবাসে যথাযথ বিষয়গুলো পড়ানো হয়। ’
তিনি বলেন,‘ শিক্ষক সমাজের সবচেয়ে মর্যাদাবান ব্যক্তি। কিন্তু তারা আর্থিকভাবে সবচেয়ে বেশি সংকটের মধ্যে থাকেন। এভাবে হয় না। তাই শিক্ষকদের আর্থিক বিষয়টাকেও গুরুত্ব দিতে হবে। প্রধানমন্ত্রী সেই কাজটি করেছেন। এজন্য তাকে ধন্যবাদ জানাই।’
আরেফিন সিদ্দিক বলেন,‘ অধিকহারে এমপিও ভুক্তির ইতিবাচক এবং নেতিবচাক দুই দিকই আছে। বিষয়গুলো সরকাকে ভেবে দেখতে হবে। আমরা নেতিবাচক বিষয়টিকে না দেখলেও ইতিবাচক বিষয়টি গুরুত্ব দেবো। তবে সতর্ক থাকা উচিত যে এমপিওভুক্তির লোভে কেবল নাম সর্বস্ব প্রতিষ্ঠানকে যেন এমপিওভুক্তি করা না হয়। এ জন্য মাঠ পর্যায়ের সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিষয়গুলো জোরালোভাবে খতিয়ে দেখতে হবে।’
এ শিক্ষাবিদের মতে, এমপিওভুক্তি করনের পর সরকারের উচিত হবে ওইসব প্রতিষ্ঠানে শিক্ষার মান বাড়ে কি না তা দেখা। সময়ে সময়ে ওইসব রিপোর্ট ভালোভাবে খতিয়ে দেখে পরবর্তীতে করণীয় ঠিক করা উচিত।
বার্তা কক্ষ , ২৫ অক্টোবর ২০১৯
Chandpur Times | চাঁদপুর টাইমস Top Newspaper in Chandpur