আত্মহত্যার আগে ফেসবুকে একটা স্ট্যাটাস দেন আকাশ। স্ট্যাটাসে লিখে গেছেন তার অভিমানের কথা। প্রেমিকাকে নিয়ে এক খোলা চিঠিও লিখে গেছেন আকাশ। চিঠিতে প্রকাশ পেয়েছে আকাশের প্রতি তার প্রেমিকার অবহেলার কথা।
আত্মহত্যার পর সৌদি আরবের রিয়াদে ছানাইয়া আরবাইন নামক স্থানে আকাশের ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার করে পুলিশ। বর্তমানে চৌমেছি হাসপাতালে রয়েছে তার মরদেহ।
২০১৭ সালের ডিসেম্বরে আকাশকে নিয়ে সৌদি আরব পাড়ি জমান আকাশের মা। তিনিও একজন সৌদি প্রবাসী। সৌদি আরবের দাম্মামে থাকেন।
আকাশের মা বলেন, ‘আকাশের আত্মহত্যার কারণ প্রেম। আকাশের সঙ্গে ইসরাত জাহান ইশা নামে এক মেয়ের তিন বছর প্রেমের সম্পর্ক ছিল। একদিন ওই মেয়ে নিজে তাকে ফোন করেছিলেন। তাদের বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে যাওয়ার জন্য অনুরোধ করেছিলেন।
একপর্যায়ে তাদের অনুরোধে আকাশের বাবা গিয়েছিলেন বিয়ের প্রস্তাব নিয়ে কিন্তু প্রস্তাবে রাজি না হয়ে মেয়ের পরিবার তার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করে। এরপর থেকে আকাশের সঙ্গে যেন ওই মেয়ে যোগাযোগ করতে না পারে সেজন্য তার কাছ থেকে মোবাইল কেড়ে নেয় তার পরিবার।
বার্তা কক্ষ
২০ ফেব্রুয়ারি,২০১৯