চাঁদপপুর সওজ বিভাগ চলতি অর্থবছরে ২শ’ ৬৮ কোটি ১৮ লাখ টাকার ৬টি প্রকল্প গ্রহণ করেছে। এরইমধ্যে এসব প্রকল্পের টেন্ডার প্রক্রিয়া চলমান রয়েছে।
চাঁদপুর সড়ক ও জনপথ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী কার্যালয় সূত্রে জানা যায়, চাঁদপুর-নানুপুর-চান্দ্র-কামতা বাজার ওয়াপদা ও রামপুর সড়কের প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ১ শ’ ২৪ কোটি ৯০ লাখ টাকা।
গৌরিপুর-কচুয়া-হাজীগঞ্জ সড়কের বাঁক সরলীকরণসহ ৪৪ মিটার সাচার সেতু ও ৪টি আরসিসি কালভার্ট নির্মাণ বাবদ প্রাক্কলিত ব্যয় ধরা হয়েছে ৩৫ কোটি ৩৪ লাখ টাকা।
চাঁদপুর-কুমিল্লা মহাসড়ককে আঞ্চলিক মহাসড়কে পরিণত করতে কুমিল্লার খাজুরিয়া হতে চাঁদপুর-লক্ষ্মীপুর বেগমগঞ্জ চাঁদপুর অংশে ১শ’ ৭ কোটি টাকায় ৩৯ কিলোমিটার প্রশস্তকরণ ও অন্যান্য কাজে প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে। যা চলতি অর্থবছরে সম্পন্ন হওয়ার কথা রয়েছে।
মোস্তফাপুর-মাদারীপুর-মনোহরপুর-হরিণা ফেরিঘাট হয়ে চাঁদপুর ভাটিয়ালপুর সড়কের প্রশস্ত ও বর্ধিতকরণ ড্রেনের কাজ বাবদ ১২ কিলোমিটারে প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৭ কোটি টাকা।
ওয়ারলেস বাজার থেকৈ চাঁদপুরের দেড় কিলোমিটার রাস্তার দু’পাশ প্রশস্তকরণ ও উন্নিতকরণের লক্ষ্যে ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে প্রাক্কলিত ব্যয় নির্ধারণ করে প্রকল্প গ্রহণ করা হয়েছে।
চাঁদপুর টাইমস প্রতিবেদকের এক প্রশ্নে, ওয়ারলেস থেকে চাঁদপুর শহরে প্রবেশ করতে যানবাহনগুলো যাতে যানজটমুক্ত নির্বিঘ্নে চলাচল করতে পারে বিষয়টি দ্রুত বাস্তবায়ন হবে বলে জানিয়েছে সওজ বিভাগ।
সওজ বিভাগের নির্বাহী প্রকৌশলী কাজী ইকবাল এ ব্যাপারে চাঁদপুর টাইমসকে বলেন,‘এসব প্রস্তাবিত প্রকল্পগুলো বাস্তবায়ন হলে যানবাহনগুলো আঞ্চলিক মহাসড়ক দিয়ে নির্বিঘেœ চলাচল করতে পারবে। এছাড়া আর্থ-সামাজিক অবস্থার উন্নয়নসহ চাঁদপুর-লক্ষ¥ীপুর ও রাজধানী অভিমুখী যানবাহনগুলো সহজ ও স্বল্প সময়ে চলাচল করতে পারবে।’
প্রতিবেদক- আবদুল গনি
: : আপডেট, বাংলাদেশ ৬: ০৩ পিএম, ১৯ সেপ্টেম্বর, ২০১৭ মঙ্গলবার
ডিএইচ