১৭ মে আজ বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস। বিশ্বের অন্যান্য দেশের ন্যায় বাংলাদেশেও দিবসটি পালিত হচ্ছে । এছাড়াও দিবসটি উপলক্ষে ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয় এবং এর আওতাধীন প্রতিষ্ঠান বিটিআরসি, বিটিসিএল, টেলিটক, বাকেশী, বাংলাদেশ ডাক অধিদফতর, মোবাইল অপারেটরসহ টেলিযোগাযোগ সেবা প্রদানকারী প্রতিষ্ঠানসমূহ নানা অনুষ্ঠানের আয়োজন করেছে।
দিবসটির প্রতিপাদ্যের সঙ্গে সমন্বয় রেখে বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলন কেন্দ্র থেকে মহাখালী উত্তরা হয়ে বিআইসিসি পর্যন্ত বর্ণাঢ্য রোডশো’ ও র্যালি করবে বিটিআরসি।
বেতার-টেলিভিশনে টকশো, প্রামাণ্য অনুষ্ঠানসহ বিশেষ অনুষ্ঠানমালা প্রচার ও কয়েকটি জাতীয় দৈনিকে বিশেষ ক্রোড়পত্র প্রকাশ করা হয়েছে।
অনলাইন রচনা প্রতিযোগিতা ছাড়াও গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা ও সড়কসমূহে প্র্রতিপাদ্য বিষয়ের ওপর ব্যানার ও ফেস্টুন প্রদর্শন এবং লিফলেট বিতরণসহ ‘এসএমএস’-এর মাধ্যমে জনগণকে দিবসটি সম্পর্কে অবহিত করা হয়েছে।
দিবসটি উদযাপনের উদ্দেশ হলো ইন্টারনেট, টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তির উন্নয়ন ও বিকাশের সঙ্গে জনগণকে পরিচিত করা ও সচেতন করে তোলা। যাতে সমগ্র বিশ্ব অত্যাধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে উন্নয়ন ত্বরান্বিত করে ।
১৮৬৫ সালের ১৭ মে আন্তর্জাতিক টেলিযোগাযোগ ইউনিয়নে প্রতিষ্ঠা এবং প্রথম আন্তর্জাতিক টেলিগ্রাফ সম্মেলন মতে ১৯৬৯ সালের ১৭ মে থেকে প্রতি বছর বিশ্ব টেলিযোগাযোগ দিবস পালিত হয়ে আসছে।
পরবর্তীতে ২০০৬ সালের নভেম্বরে আইটিইউ সম্মেলনে ১৭ মে বিশ্ব টেলিযোগাযোগ এবং তথ্য সংঘ দিবস পালনের সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।
আবদুল গনি]