ডাক নাম বতু মিয়া (৫৬), পিতা মৃত : ফজলুল হক, ৬নং বড়কূল পূর্ব ইউনিয়ন, ৯নং ওয়ার্ড, গ্রাম: দিগছাইল জিতু মিয়া বাড়ী, হাজীগঞ্জ। তিনি পেশায় বুট বাদাম বিক্রেতা,টানা লক ডাউনে পড়ে মা হারা তিন সন্তান নিয়ে এক প্রকার মানববতর জীবন যাপন করে আসছিলেন।
বিষয়টি জেনে ১৪ মে বৃহস্পতিবার এক ছাত্রনেতার মাধ্যমে ফোনে বতু মিয়ার সাথে কথা বলেন, হাজীগঞ্জ-শাহরাস্তির নির্বাচনী এলাকার সাংসদ মেজর অব.রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম।
এ সময় তার সকল কথা শুনার পর তার জন্য প্রাথমিকভাবে আরো চাল, ডাল, চিনিসহ চলমান খাদ্যবান্ধব ভিজিডির কার্ড, নতুন ঘরসহ পুরো পরিবারের পাশে থেকে তাদের দায়িত্ববহনে যা যা করনীয় তা গ্রহন করা হবে বলে জানান।
এ দিকে পৌর ছাত্রলীগের সহ-সভাপতি মাহবুবুর রহমান পিন্স এর মাধ্যমে হঠাৎকরে ফোন রিসিভ করে যখন জানতে পারলো এমপি সাহেব আপনার সাথে কথা বলবে আপনি কথা বলেন, তখন একপ্রকার কর্মহীন বতু মিয়া আবেগে আপ্লুত হতে দেখা যায়।
বিষয়টি বতু মিয়া কখনো চিন্তা করেনি যে এমপি তার খোজখবর নিভে এমনকি তার সাথে সরাসরি ফোনে কথা হবে। ফোন পেয়ে বতু মিয়া ও তার সন্তানেরা মেজর অব. রফিকুল ইসলাম বীর উত্তম এমপিকে ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করে দুই হাত তুলে দোয়া করেন।
প্রতিবেদক:জহিরুল ইসলাম জয়,১৪ মে ২০২০