হাইমচর উপজেলা দূর্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে সহকারি প্রধান শিক্ষক জাকির মাষ্টার কর্তৃক স্কুল ছাত্রীর সাথে অশ্লীল ও অনৈতিক সম্পর্ক স্থাপন চেষ্টা সংবাদ হাইমচরে শিক্ষার্থী, শিক্ষক , অভিভাবকসহ সর্বত্র তোলপার সৃষ্টি করেছে।
বিদ্যালয় সাধারন শিক্ষক, শিক্ষার্থী, সচেতন অভিভাবক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির একাধিক সদস্য অভিযুক্ত জাকির মাষ্টারের অপকর্মের কঠোর বিচার দাবি করেছেন।
বৃহস্পতিবার থেকে অআিতœগোপনে রয়েছে। ঘটনার তদন্তে বিদ্যালয়ের ব্যবস্থপনা কমিটি ও প্রশাসনের পক্ষ থেকে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
দূর্গাপুর উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক জাকির হোসেন তার বিদ্যালয়ের এসএসসি পরীক্ষার্থী (নাম প্রকাশ করা হলো না ) ছাত্রীকে অশ্লীল ও অনৈতিক সর্ম্পক স্থাপন চেষ্টার সংবাদ স্থানীয় ও জাতীয় সংবাদ মাধ্যমে প্রকাশিত হওয়া সর্বত্র তোলপাড় চলছে।
অনলাইন পত্রিকার সংবাদ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক প্রচার পায়।
এদিকে শিক্ষকের অনৈতিক কর্মকান্ডের সংবাদ প্রকাশিত হওয়া পক্ষ অবলম্বনকারী মহলটি সংবাদকর্মী ও সাংবাদিকদের গাল-মন্দসহ পত্রিকা বিক্রি না করার জন্য পত্রিকার হকারকে গালাগলসহ মারপিট করতে উদ্যত হওয়ারও খবর পাওয়া গেছে।
গত কয়েদিন থেকে ব্যাপক আলোচিত ও সমালোচিত শিক্ষক জাকির হোসেন এর মাদক সেবন, স্কুল ছাত্রীর সাথে অনৈতিক কর্মকান্ড বিষয়ে গুঞ্জন তথ্য প্রমাণসহ সংবাদ মাধ্যমে আসলে ঘটনা ধামাচাপা দেওয়ার জন্য জাকির হোসেনের পক্ষ নিয়ে প্রভাবশালী একটি মহল জোর তদবির চালায়।
জাকির হোসেনের অনৈতিকি কর্মকান্ড সংবাদ প্রকাশ হওয়া বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির পক্ষ থেকে ৩ সদস্য বিশিষ্ট্য তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে।
উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা একেএম মীর হোসেন সাংবাদিকদের জানান ছাত্রীর সাথে শিক্ষকের অনৈতিক সম্পক স্থাপন চেষ্টা বিষয়টি আমাদের নজরে আছে। এরইমধ্যে বিদ্যালয়ের ব্যবস্থাপনা কমিটির পক্ষ হতে তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। প্রশাসনিক ভাবেও তদন্ত চলছে।
হাইমচর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ মাসুম জানান, ‘শিক্ষক কর্তৃক অনৈতিক সর্ম্পক স্থাপন ঘটনাটি আমার নজরে আছে।’
স্টাফ করেসপন্ডেন্ট
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ৮:২৩ পিএম, ১২ জানুয়ারি ২০১৮, শুক্রবার
ডিএইচ