করোনাভাইরাসের সংক্রমণের কারণে গত দেড় মাস ধরে অফিস-আদালত বন্ধ রয়েছে। চলতি মাসের ১৮ টি মন্ত্রণালয় ও বিভাগ সীমিত পরিসরে খুলে দেয়া হলেও এখনও অধিকাংশই বন্ধ। এতে প্রশাসনিক ও অন্য কাজে স্থবিরতা তৈরি হয়েছে।
এ বিষয়ে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী মো.ফরহাদ হোসেন বলেন,‘ সাধারণ ছুটির মধ্যে সরকার সব দিক বিবেচনা করেই এগোচ্ছে। আগামি ১৭ মে অফিস খুলবে। এসময় সাধারণ মানুষ এবং যারা চাকরি করে তারা বেতন-ভাতা তুলবেন।’
প্রতিমন্ত্রী আরো বলেন,‘এ পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে আরও কিছু দিন হয়তো যেতে হবে। ঘরে থাকাটা বাংলাদেশের জন্য না,সব দেশের মানুষের জন্যই চ্যালেঞ্জ। মানুষের যে পুঁজি সেটা শেষ। সে ক্ষেত্রে মানুষ তো বাইরে বের হয়ে কাজ করতে চাইবে। এজন্য উপায় একটা বের করতে হবে। উপায় হচ্ছে,সর্বোচ্চ সতর্কতা গ্রহণ করা।’
এদিকে সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘ আমরা কিছু কিছু সেক্টর আস্তে আস্তে খুলে দেয়া চেষ্টা করছি। কিছু জীবন-জীবিকার ব্যবস্থা যাতে মানুষ করতে পারে সেই ব্যবস্থা করছি। কারণ এটা রোজার মাস। করোনাভাইরাস সংক্রমণ প্রতিরোধে গৃহীত লকডাউন পরিস্থিতিতে মানুষের কষ্টের কথা উল্লেখ করেন প্রধানমন্ত্রী।
ঢাকা ব্যুরো চীফ , ১২ মে ২০২০
এজি