দেশের সব ধরনের মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মোবাইল ফোন নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। আলিম, ফাজিল ও কামিল মাদ্রাসাগুলোর প্রতিষ্ঠানিক কাজ, মন্ত্রণালয়, অধিদফতর ও সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে জরুরি যোগাযোগ রক্ষার প্রয়োজনে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশ বাস্তবায়নে সব জেলার শিক্ষা অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মাদ্রাসা অধিদফতরের আওতাধীন মাদ্রাসাগুলো দেখভাল করার পাশাপাশি দ্রুত সেবা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। সেবা গ্রহীতাদের কাছে দ্রুত সেবা পৌঁছে দেওয়া, সেবা সহজিকরণসহ দাফতরিক বিভিন্ন বিষয় স্পষ্ট করতে ফোনালাপ ও ইমেলের বিকল্প নেই। তাই জনস্বার্থে সার্বিক সেবা নিশ্চিত করার জন্য সব পর্যায়ে দাখিল, আলিম, ও কামিল মাদ্রাসায় কেবলমাত্র প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যবহার হবে এমন একটি ইমেইল ও মোবাইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে।’
অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, আগে জরুরি প্রয়োজনে মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ব্যবহার করতেন প্রাতিষ্ঠানিক কাজে। এ কারণে জরুরি প্রয়োজনে মাদ্রাসা অধিদফতর প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হতো না।
এছাড়া প্রতিষ্ঠান প্রধানের বদলি বা অন্য কোনও কারণে অনুপস্থিতি ঘটলে আগের মোবাইল বা ইমেইল ঠিকানা কাজে আসে না। এসব কারণেই প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মোবাইল এবং প্রতিষ্ঠানের শুধুমাত্র দাফতরিক বা প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ব্যবহারের জন্য মোবাইল নম্বর ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান এই উপ-পরিচালক।
দেশের সব ধরনের মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মোবাইল ফোন নম্বর থাকা বাধ্যতামূলক করেছে সরকার। আলিম, ফাজিল ও কামিল মাদ্রাসাগুলোর প্রতিষ্ঠানিক কাজ, মন্ত্রণালয়, অধিদফতর ও সরকারের সংশ্লিষ্ট দফতরে জরুরি যোগাযোগ রক্ষার প্রয়োজনে এ নির্দেশনা দেওয়া হয়। নির্দেশ বাস্তবায়নে সব জেলার শিক্ষা অফিসারকে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে।
মাদ্রাসা শিক্ষা অধিদফতরের উপ-পরিচালক (প্রশাসন) মো. সাইফুল ইসলাম বলেন, ‘মাদ্রাসা অধিদফতরের আওতাধীন মাদ্রাসাগুলো দেখভাল করার পাশাপাশি দ্রুত সেবা নিশ্চিত করা গুরুত্বপূর্ণ। সেবা গ্রহীতাদের কাছে দ্রুত সেবা পৌঁছে দেওয়া, সেবা সহজিকরণসহ দাফতরিক বিভিন্ন বিষয় স্পষ্ট করতে ফোনালাপ ও ইমেলের বিকল্প নেই। তাই জনস্বার্থে সার্বিক সেবা নিশ্চিত করার জন্য সব পর্যায়ে দাখিল, আলিম, ও কামিল মাদ্রাসায় কেবলমাত্র প্রতিষ্ঠানের জন্য ব্যবহার হবে এমন একটি ইমেইল ও মোবাইল ফোন নম্বর সংগ্রহ করতে বলা হয়েছে।’
অধিদফতর সূত্রে জানা গেছে, আগে জরুরি প্রয়োজনে মাদ্রাসা শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের প্রধানরা ব্যক্তিগত মোবাইল ফোন ব্যবহার করতেন প্রাতিষ্ঠানিক কাজে। এ কারণে জরুরি প্রয়োজনে মাদ্রাসা অধিদফতর প্রতিষ্ঠান প্রধানদের সঙ্গে যোগাযোগ করা সম্ভব হতো না।
এছাড়া প্রতিষ্ঠান প্রধানের বদলি বা অন্য কোনও কারণে অনুপস্থিতি ঘটলে আগের মোবাইল বা ইমেইল ঠিকানা কাজে আসে না। এসব কারণেই প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব মোবাইল এবং প্রতিষ্ঠানের শুধুমাত্র দাফতরিক বা প্রাতিষ্ঠানিক কাজে ব্যবহারের জন্য মোবাইল নম্বর ব্যবহারের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে বলে জানান এই উপ-পরিচালক।
(এমটিনিউজ২৪.কম)
নিউজ ডেস্ক
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ১১: ০০ এ.এম, ১৪ ফেব্রুয়ারি২০১৮, বুধবার।
এএস.