হাইমচর উপজেলার ভিটেমাটি হারা অসংখ্য নদী ভাঙতি অসহায় মানুষের পক্ষে সংগ্রাম করেছেন এ অঞ্চলের অভিভাবকগণ। তাদের সম্মানার্থে দিবসটিকে জাতীয় দিবস ঘোষণার দাবীতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।
পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রীর বিজ্ঞান প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় স্থান ও নদী ভাঙ্গণ এলাকা পরিদর্শন
৮০’র দশক থেকে চলে আসা হাইমচরের মানুষের প্রাণের নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধ সংগ্রাম সফল হয় ২০১১ সালে।
যাদের আত্মত্যাগে এ সংগ্রাম সফল হয় তারা অনেকেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেছেন। নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধের এ সংগ্রামকে স্মরণীয় করে রাখতে ভিটেমাটি হারা মানুষের দাবি ২০ আগস্টকে জাতীয় দিবস হিসেবে ঘোষণা করা।
এ দাবি বাস্তবায়নের লক্ষ্যে দেশের সুনামধন্য শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধান,লেখক,গবেষক,কলামিস্ট সুশীল সমাজ ও সাংবাদিকদের উপস্থিতিতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
২০ আগস্ট ২০২২ শনিবার বিকেলে মেঘনা পাড় হাইমচর সরকারি ডিগ্রি কলেজ মাঠে এ আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে সরকারি কলেজের সদ্য বিদায়ী অধ্যক্ষ মনোয়ার হোসেন মোল্লার সভাপতিত্বে ও হাইমচর ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশনের সাধারণ সম্পাদক হেলাল উদ্দিনের সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন জাতীয় দৈনিক আজকের পত্রিকার সহকারী সম্পাদক বিভুরঞ্জন সরকার, রিভারাইন পিপলের মহাসচিব শেখ রোকন,কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর আল আমীন রশীদ, নদী ভাঙ্গন প্রতিরোধ সংগ্রাম দিবস সংগঠক হাসান আলী,হাইমচর ওয়েলফেয়ার ফাউন্ডেশন এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি মো.শাহাদাৎ মিয়াজি, দৈনিক চাঁদপুর কন্ঠের প্রধান সম্পাদক, কাজী শাহাদাত ।
সিনিয়র করেসপন্ডেন্ট
২১ আগস্ট ২০২২
এজি