শীতের শুরুতে চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার রাস্তার মোড়ে মোড়ে চলছে জমজমাট পিঠা বিক্রি। প্রতিবছরের এই সময়টাতেই পিঠা তৈরির ব্যস্ততা চোখে পড়ে। এই পিঠা বিক্রি করেই চলে অনেকের সংসার। অনেক মৌসুমি পিঠা ব্যবসায়ীরা কিছুটা লাভের আশায় শুধু এই সময়টাতেই পিঠা তৈরি করে বিক্রি করে থাকেন। পুরো শীত জুড়েই চলে পিঠা বিক্রির ধুম।
ভ্রাম্যমাণ এসব পিঠার দোকানগুলোতে পাওয়া যায় ভাপা, চিতই, ডিম চিতই, পাটিসাপটাসহ আরও অনেক রকমের পিঠা। এছাড়াও চিতই পিঠার সঙ্গে খাওয়ার জন্য থাকে শুঁটকি, মরিচ, ধনে পাতা, সরিষা, চিংড়িসহ আরও নানান পদের ভর্তা। একেক ধরনের পিঠার দাম একেক রকম।
চাঁদপুরের মতলব উত্তর উপজেলার ছেংগারচর বাজারের এক পিঠা ব্যবসায়ী মিলন মাহমুদ চাঁদপুর টাইমসকে বলেন, ‘এ বছর করোনা ভাইরাসের কারণে অন্য বছরের মতো বিক্রি নেই। চালের দাম বেশি। চালের দাম কিছুটা কম থাকলে ভালো হতো। তাহলে পিঠা বিক্রি করে লাভবান হওয়া যেত। এখন লাভের পরিমাণ খুবই কম।’
তিনি জানান, চিতই পিঠা আকার ভেদে ১০-১৫ টাকা, ডিম পিঠা ২০ টাকা, ভাপা পিঠা ১০ টাকা দামে বিক্রি হচ্ছে। বিক্রেতাদের মুখে সুখের হাসি ফুটে উঠেছে।
নিজস্ব প্রতিবেদক