Home / চাঁদপুর / শিক্ষক নিয়োগে চাঁদপুরে ৫৪১ পদের চাহিদা প্রকাশ
শিক্ষক নিয়োগে চাঁদপুরে ৫৪১ পদের চাহিদা প্রকাশ

শিক্ষক নিয়োগে চাঁদপুরে ৫৪১ পদের চাহিদা প্রকাশ

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শিক্ষক পদে নিয়োগের জন্য বৃহস্পতিবার (৩০ জুন) চাহিদার তালিকা প্রকাশ করেছে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ । এর মধ্যে চাঁদপুর জেলার ৫শ’ ৪১ টি পদের চাহিদা দেয়া হয়েছে।

বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহ থেকে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে অনলাইনে প্রেরিত চাহিদাসমূহের জেলাভিত্তিক তালিকা ইতিমধ্যে ওয়েবসাইটে প্রকাশ করা হয়েছে।

প্রাপ্ত তথ্য মতে, চাঁদপুর জেলার ৮ উপজেলার কলেজ, মাধ্যমিক স্কুল ও মাদ্রাসায় বিভিন্ন বিষয়ে চাহিদাকৃত ৫শ’ ৪১ জন শিক্ষকের পদ শূন্য রয়েছে।

এর মধ্যে চাঁদপুর সদরে ৮৬, ফরিদগঞ্জে ১১৭টি, হাইমচরে ৩৪, মতলব উত্তরে ৬৬, মতলব দক্ষিণে ৪০, শাহরাস্তিতে ৫১, কচুয়ায় ৬৬ এবং হাজীগঞ্জে ৮১ শূন্য পদ রয়েছে।

ইতোমধ্যে স্ব স্ব শিক্ষা প্রতিষ্ঠান প্রধানগণ তাদের উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা অফিসের মাধ্যমে যেসব পদের জন্য চাহিদা প্রেরণ করেছে, ওইসব পদেই শিক্ষক নিয়োগ দেবে বলে এনটিআরসির ওয়েবসাইট সূত্রে জাানা যায়।

এদিকে বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানসমূহে শিক্ষক পদে নিয়োগ পেতে প্রার্থীদের আবেদনের সময় পরিবর্তন করা হয়েছে।

প্রার্থীদের পরিবর্তিত সময়সীমা অনুযায়ী আগামী ২০ জুলাই থেকে ১০ আগস্টের মধ্যে বেসরকারি শিক্ষক নিবন্ধন ও প্রত্যয়ন কর্তৃপক্ষ বরাবর অনলাইনে www.ntrca.gov.bd অথবা ngi.teletalk.com.bd আবেদন করতে হবে।

চলতি বছরের ৬ জুন বিজ্ঞপ্তিতে এসব পদে শিক্ষক নিয়োগ দেয়ার জন্য ২৮ জুলাই এর মধ্যে আবেদন করতে বলা হয়েছিলো।

প্রসঙ্গত, দেশের সকল বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে মেধার ভিত্তিতে শিক্ষক নিয়োগের জন্য গত বছরের ৩০ ডিসেম্বর পরিপত্র জারি করে এনটিআরসিএকে প্রার্থী বাছাইয়ের দায়িত্ব দেয় শিক্ষা মন্ত্রণালয়। বেসরকারি স্কুল-কলেজে শিক্ষক নিয়েগের জন্য ২০০৫ সাল থেকে এনটিআরসিএ এ পরীক্ষা নেয়া শুরু করে।

আগে একই দিন একসঙ্গে এক ঘণ্টা এমসিকিউ ও তিন ঘণ্টার লিখিত পরীক্ষা নেয়া হলেও দ্বাদশ শিক্ষক নিবন্ধন পরীক্ষা থেকে এমসিকিউ ও লিখিত পরীক্ষা আলাদাভাবে নিচ্ছে এনটিআরসিএ। একই সঙ্গে সনদের মেয়াদ তিন বছর করা হয়। এ নিয়োগ প্রক্রিয়ায় প্রতিষ্ঠানগুলোর পরিচালনা পর্ষদের ক্ষমতা খর্ব করে

চাঁদপুরের ৮ উপজেলার প্রতিষ্ঠান ও বিষয়ভিত্তিক শিক্ষক চাহিদা নিয়ে প্রতিবেদন আসছে পরের পর্বে

প্রতিবেদক- আবদুল গনি

Leave a Reply