কচুয়ায় মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে রক্তিম কৃষ্ণচূড়া

চাঁদপুরের কচুয়ায় পথে প্রান্তর ও বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে মুগ্ধতা ছড়াচ্ছে রক্তিম কৃষ্ণচূড়া ফুল। তপ্ত গ্রীষ্মে প্রকৃতি যখন প্রখর রোদে পুড়তে শুরু করে, কৃষ্ণচূড়া তখন জানিয়ে দেয় তার আগমনবার্তা। লাল টুকটুকে কৃষ্ণচূড়া ফুলের আগমনে নয়নাভিরাম সাজে সেজেছে বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। গাঢ় লাল আর হলুদ রঙের ফুলে ছেয়ে গেছে পুরো কৃষ্ণচূড়া গাছ।

তবে কৃষ্ণচূড়ার রক্তিম উদ্ভাসের কাছে যেন ফিকে হয়ে যায় অন্য সব ফুলের সৌন্দর্য। বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠানেই প্রবেশ করলেই বিভিন্ন স্থানে দেখা যায় কৃষ্ণচূড়ার গাছ।

পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী রাবেয়া আক্তার রিম,সৃষ্টি চৌধুরী ও হুমায়ারা জান্নাতসহ একাধিক শিক্ষার্থীরা বলেন, কৃষ্ণচূড়া গাছ একটি প্রকৃতির সৌন্দর্যের প্রতীক। আমাদের বিদ্যালয়ে সৌন্দর্য বাড়িয়ে তুলেছে এই গাছগুলো। আমরা প্রতিদিন এই সৌন্দর্য উপভোগ করি। আর সেই ফুল মন কেড়ে নিচ্ছে শিক্ষক-শিক্ষার্থীসহ প্রকৃতিপ্রেমীদের। শস্য-শ্যামলা আর সবুজে ঘেরা বাংলার রূপ, এই রূপকে আরও নতুন করে রূপ দিচ্ছে কৃষ্ণচূড়ার গাছ। আমরা উপভোগ করছি কৃষ্ণচূড়ার ছড়িয়ে দেওয়া সৌন্দর্য।

পালাখাল উচ্চ বিদ্যালয়ের সহকারী প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান,সহকারী শিক্ষক সুজন চৌধুরী,আব্দুর রহমান,শ্রিপা রানীসহ একাধকি শিক্ষকরা চাঁদপুর টাইমসকে জানান, শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে কীভাবে সৌন্দর্যমণ্ডিত করা যায় এ প্রয়াস আমাদের সব সময় আছে থাকবে। সৌন্দর্য বৃদ্ধি করার জন্য বিভিন্ন জায়গায় নানা প্রজাতির ফুল গাছ লাগানো হয়েছে। তার মধ্যে কৃষ্ণচূড়া অন্যতম। বিদ্যালয়ের শিক্ষক, শিক্ষার্থীরা ছাড়াও ফুলের এ সৌন্দর্য উপভোগ করতে দর্শনার্থীরাও ছুটে আসে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে।

প্রতিবেদক: জিসান আহমেদ নান্নু, ৩০ মে ২০২৩

Share