শীতের শেষে বাড়ছে মিনি কক্সবাজারের দর্শনার্থীদের ভিড়। প্রতিদিন জেলা ও জেলার বাহির থেকে তিন-চারটে সংগঠন বা প্রতিষ্ঠানের মিনি কক্সবাজারে আনন্দে মেতে উঠে।
চাঁদপুর তিন নদীর মোহনার বড় স্টেশনের মধ্যে থেকে দেড় কিলোমিটার দূরে পদ্মা ও মেঘনার মিলনস্থলে বালুরচর। সেচর ২০১৮ সাল থেকেই ধীরে ধীরে মানুষের কাছে পর্যটন কেন্দ্র হিসেবে পরিচিতি লাভ করে।
শনিবার দিনভর টিআইবির চাঁদপুর শাখা বনভোজনের আয়োজন করেছেন। এই বনভোজনে অংশ নেয় টিআইবির সনাক, স্বজন, ইয়েস গ্রুপের গ্রুপের সদস্য ও পরিবারের সদস্যবৃন্দ।
চাঁদপুর শাখার সভাপতি অধ্যক্ষ মোশারফ হোসেনের নেতৃত্বে দিনভর মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানের পাশাপাশি ছিল খেলাধুলার আয়োজন।
খেলাধুলার মধ্যে ছিল নারীদের চেয়ার খেলা, বালিশ খেলা,পুরুষদের পাতিল ভাঙ্গা ও ক্রিকেট।
মিনি কক্সবাজারে ট্রলার চালক নাসিরুদ্দিন বলেন, চাঁদপুর মোলহেড থেকে মিনি কক্সবাজার এর মোট ৭২ টি ট্রলার রয়েছে। ধারাবাহিকভাবে একের পর এক দর্শনার্থীদেরকে মিনি কক্সবাজারে যাতায়াতে কাজ করছে।
তিনি বলেন, প্রতিদিন প্রতিদিন তিন থেকে চার বার যাওয়া আসা করেন এখানে।
সেখানে বেসরকারিভাবে স্বপ্নের ট্যুরিজম পর্যটন কেন্দ্রটি পরিচালনা করছেন। সেখানে দর্শনার্থীদের ছবি তোলার জন্য রয়েছে ক্যামেরাম্যান। ক্যামেরাম্যান আহসান বলেন, প্রতিটি ছবি ৫ টাকা করে নিচ্ছি। এই মিনি কক্সবাজারে প্রতিদিন তিন থেকে চারটি সংগঠন বা প্রতিষ্ঠান বনভোজনে আসেন। তবে সরকারি বন্ধের দিন এখানে দর্শনার্থী বেশি হয়।
টিআইবির চাঁদপুর শাখা থেকে এই বনভোজনে প্রায় শতাধিক সদস্য অংশ নেয়। বিকেলে র্যাফেল ড্র ও পুরস্কার বিতরণ এর মাধ্যমে বনভোজন সমাপ্তি হয়।
স্পেশাল করেসপন্ডেট