শিক্ষামন্ত্রী ডা.দীপু মনি বলেছেন,‘শিক্ষা ব্যবস্থায় মাদ্রাসা শিক্ষাকে আরো আধুকিায়ন করা হচ্ছে। আমরা বঙ্গবন্ধু সোনার বাংরা প্রতিষ্ঠা করতে সব ধরনের কাজ করে যাচ্ছি। ধর্ম নিয়ে বাড়াবাড়ি করা যাবে না। আমাদেরকে যার যার ধর্ম সঠিক ভাবে পালন করতে হবে। দেশপ্রেম নিয়ে মানুষের পাশে দাড়াতে হবে। বাংলাদেশ এখন অনেক এগিয়ে গেছে, এখন অন্যদেশকে বাংলাদেশ সহযোগিতা করে। আমরা দুর্নীতি ও অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাড়াতে হবে। আমরা বঙ্গবন্ধুর আদর্শকে লালন করে আরো এগিয়ে যাবো।’
৪ মার্চ বুধবার দুপুরে চাঁদপুর শহরের বিষ্ণুদী ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসা মিলনায়তনে তিনি এসব কথা বলেন।
শিক্ষামন্ত্রী বলেন,‘বঙ্গবন্ধু এই দেশেটাকে স্বাধীন করার জন্য মুক্তিযোদ্ধাদের অনপ্রেরণা দিয়েছেন। তিনি শুধু দেশের মানুষের কথা ভেবেছেন। তাঁর শেষ রক্তবিন্দু থাকা অবস্থায় তিনি দেশের জন্য কাজ করেছেন। আমাদেরকে শুধু মুজিববর্ষ পালন করলে হবে না, তার সম্পর্কে পুরো জানতে হবে। বঙ্গবন্ধু চেয়েছেন, সকলের ঘর থাকবে, সকলের পেটে খাবার থাকবে, সবাই চিকিৎসা পাবে। সকলে যেনো নিজের ধর্ম শান্তিতে পালন করতে পারে।’
বাংলাদেশ মাদ্রাসা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান প্রফেসর কায়সার আহমেদ, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (পদন্নোতি প্রাপ্ত এসপি) মো. মিজানুর রহমান খান, অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট মো. জামাল হোসেন, বিষ্ণুদী ইসলামিয়া সিনিয়র মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাও. মোহাম্মদ জসিম উদ্দিন, ব্রেইভের প্রতিষ্ঠাতা রূপক রায়।
ব্রেইভের সসদস্য কাজী মাজহারুল হকের পরিচালায় উপস্থিত ছিলেন, শিক্ষা প্রকৌশল অধিদপ্তের তত্ত্ববধায়ক প্রকৌশলী মো. দেলোয়ার হোসেন মজুমদার, জেলা শিক্ষা অফিসার মো. গিয়াস উদ্দিন, চাঁদপুর সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা কানিজ ফাতেমা, জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক তাফাজ্জল হোসেন এসডু পাটওয়ারী, চাঁদপুর মডেল থানার ওসি মো. নাসিম উদ্দিন, ফরিদগঞ্জ মজিদিয়া কামিল মাদ্রাসার অধ্যক্ষ মাও মাহবুবুর রহমান, বিষ্ণুদী মাদ্রাসা গভর্নিং বডির সাবেক সভাপতি প্রকৌ. দেলোয়ার হোসেন, বঙ্গবন্ধু উৎসব কমিটির সদস্য সচিব রিফাত কান্তি সেন।
শরীফুল ইসলাম,৪ মার্চ ২০২০