কচুয়া ও হাজীগঞ্জ এলাকার সীমান্তবর্তী একটি গ্রামের নাম পূর্ব কালচোঁ। এ গ্রামটি দুই উপজেলার সীমান্তবর্তী হওয়ায় এখনো তেমন উন্নয়নের ছোয়া লাগেনি। তিন-চারটি বাড়ির লোকজন মিলে তালিমুল কুরআন নূরানী মাদ্রাসা,এতিমখানা ও মসজিদ নির্মানে স্বপ্ন দেখছেন দীর্ঘ কয়েক বছর ধরে।
ইতিমধ্যে কালচোঁ গ্রামের অধিবাসী, কাদলা ফাজিল মাদ্রাসার সাবেক অধ্যক্ষ মাওলানা মোসলেহ উদ্দিন ওই প্রতিষ্ঠানের নামে ৩১ শতাংশ জায়গা ওয়াকফ্ করে দেন।
তালিমুল কুরআন নূরানী মাদ্রাসা, এতিমখানা ও মসজিদের ইমাম হাফেজ মাওলানা আশরাফ আলী বলেন, ২০০৪ সালে প্রায় অর্ধশতাধিক শিক্ষার্থী নিয়ে এতিমখানাটি চালু হয়। আমার দীর্ঘদিনের ৩টি স্বপ্নের মধ্যে এ প্রতিষ্ঠানগুলো নির্মাণ অন্যতম। বর্তমানে মসজিদের পাকা ভবন না থাকায় পুরাতন টিনের ঘরে হওয়ায় মুসল্লিদের নামাজ পড়ায় খুবই কষ্ট হয়।
পাশাপাশি রাস্তা ও অন্যান্য যাতায়াত ব্যবস্থা ভারো না হওয়ায় এলাকাবাসী খুবই দুর্ভোগে রয়েছেন। সরকারি ও বেসরকারি পৃষ্ঠপোষকতায় মসজিদ ও এতিমখানাটি নির্মাণে সকলের সহযোগিতা চাই।
একই কথা জানালেন মাদ্রাসার সভাপতি মাওলানা এমদাদুল উল্যাহ,মুসল্লি হাজী আব্দুর রব মাষ্টার,ফয়সাল আহমেদ ও শিক্ষক হাবীব উল্যাহ রাকিব। কেউ পূর্ব কালচোঁ তালিমুল কুরআন নূরানী মাদ্রাসা এতিমখানা ও মসজিদের নতুন ভবন নির্মাণে সহযোগিতা করতে চাইলে ০১৭৬৫৮০২৬০৫ নাম্বারে যোগাযোগ করতে অনুরোধ করা হয়েছে।
প্রতিবেদক: জিসান আহমেদ নান্নু, ২০ আগস্ট ২০২১
