সড়ক দুর্ঘটনায় আহত এক যুবককে পাঠানো হয়েছিল হাসপাতালে। সেখানে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। এর পর ময়নাতদন্তের জন্য যুবকের লাশ পাঠানো হয় মর্গে। সারা রাত সেখানেই পড়েছিল লাশটি।
কিন্তু সকালে ডোমরা ছুরি-কাঁচি নিয়ে ময়নাতদন্ত শুরু করতেই ঘটল বিপত্তি। মৃত যুবকের লাশটি হঠাৎ শোয়া থেকে উঠে বসল। এর পর মর্গের এক ডোমের হাত চেপে ধরল।
ভারতের মধ্যপ্রদেশের ছিনদ্বারা জেলা হাসপাতালে ঘটেছে বলে জানিয়েছে সংবাদমাধ্যম।
খবরে বলা হয়েছে, ওই যুবকের নাম হিমাংশু ভরদ্বাজ। নাগপুরে তিনি সড়ক দুর্ঘটনার শিকার হন। তাকে উদ্ধার করে ছিনদ্বারা জেলা হাসপাতালে নিয়ে আসা হলে চিকিৎসকরা দেখেন তার পালস নেই। নেই হৃদস্পন্দনও। এর পরই তাকে মৃত ঘোষণা করে মর্গে লাশ পাঠানো হয়। আর সেখানেই ময়নাতদন্তের সময় জ্ঞান ফিরে হিমাংশুর।
মৃত্যুর খবরের পর হিমাংশুর বেঁচে ওঠার খবরে তার পরিবারের সদস্যরা বেজায় খুশি। তবে চিকিৎসকদের বিরুদ্ধে অবহেলার অভিযোগ ওঠে।।
এ অবস্থায় চিকিৎসকদের মধ্যে সিনিয়র একজন চিকিৎসক পরামর্শ দিয়েছেন- হৃদস্পন্দন না পাওয়া গেলেই যেন কাউকে মৃত ঘোষণা করা না হয়। বরং ইসিজি পরীক্ষায় যেন কারও মৃত্যুর বিষয়ে সিদ্ধান্তে আসেন চিকিৎসকরা।
নিউজ ডেস্ক
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ১১:০০এ.এম ৯মার্চ,২০১৮শুক্রবার
কে এইচ