ভূমিকম্পের ভয়াবহতা সম্পর্কে অজ্ঞ মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে কিনা সন্দেহ। একটা বড় মাত্রার ভূমিকম্প পাল্টে দিতে পারে একটা দেশের মানচিত্র। বদলে দিতে পারে নদীর গতিপথ।
ধ্বংস করে দিতে পারে সভ্যতা, সুউচ্চ পাহাড়। আর প্রাণহানির কথা নাই বা বলা হলো। তবে সম্প্রতি ভূমিকম্পের এক বিস্ময়কর দতার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আগ্নেয়গিরি ও ভূমিকম্পের ফলে কিভাবে ভূগর্ভে খনিজ পদার্থের সৃষ্টি হয়, এ বিষয়ে বিজ্ঞানীরা চমকপ্রদ তথ্য জানান।
তারা জানান, ভূমিকম্পের ফলে ভূগর্ভস্থ তরল পদার্থগুলো খণ্ডিত হয়ে ুদ্র কণায় পরিণত হয়ে মূল্যবান সম্পদে রূপান্তরিত হয়। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের ভূপদার্থ বিজ্ঞানের গবেষক ডিওন ওয়েদারলি এ গবেষণার অন্যতম পথিকৃৎ।
তিনি জানান, ভূগর্ভস্থ তাপ ও চাপের ফলে তরল পদার্থগুলো পৃথক পৃথক কণায় রূপান্তরিত হয়। সৃষ্টি হয় নতুন নতুন পদার্থ। ভূগর্ভের ১০ কিলোমিটার গভীরে পানির সাথে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও সিলিকা মিশে থাকে।
যখন ভূকম্পন হয়, তখন প্রচণ্ড তাপ ও চাপের ফলে ভেঙে যায় সেখানকার পানির কণাগুলো। এতে বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান খনিজ পদার্থের সৃষ্টি হয়। তখন অন্যান্য খনিজ পদার্থের মতো সোনার উপাদানগুলো সেখানে বালু ও কাদা মিশ্রিত অবস্থায় থাকে। এভাবে স্বর্ণখনিও সৃষ্টি হতে পারে। (ইন্টারনেট)
নিউজ ডেস্ক
আপডেট, বাংলাদেশ সময় ৯ :১৮ পিএম,২৪ মে ২০১৭,বুধবার