সারাদেশ

‘ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশের নাম ওঠবে গিনেস রেকর্ডে’

এতিম বাচ্চাদের নিয়ে কুমিল্লায় ৩য় বারের মতো অনুষ্ঠিত হয়েছে ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশের খুশির ইফতার। শুক্রবার (১ জুন) নগরীর একটি অভিজাত রেস্তোরায় খুশির ইফতার অনুষ্ঠিত হয়।

প্রতিবারের ন্যায় এবারও বিভিন্ন মাদ্রাসার ৫৫ জন এতিম বাচ্চাদের নিয়ে এ খুশির ইফতারের আয়োজন করে জাগো ফাউন্ডেশন এর ইয়ুথ উইং ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ কুমিল্লা জেলার স্বেচ্চাসেবকরা।

এসময় অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন জাগো ফাউন্ডেশনরে এইচআর আবদুল্লাহ আল মামুন, কমিনিউকেশন অফিসার মোসাদ্দেক হোসেন, বিশিষ্ট চিকিৎসক অংকুর দত্ত, মাছরাঙা টেলিভিশনের জেলা প্রতিনিধি ও ঐতিহ্য কুমিল্লার পরিচালক জাহাঙ্গীর আলম ইমরুল, জাতীয় সাংবাদিক সংস্থার সাধারণ সম্পাদক সাংবাদিক হালিম সৈকত।

এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন এলামনাই ভিবিডি কুমিল্লার নোমান আবদুল্লাহ, ভাইস প্রেসিডেন্ট তাহমিনা আখতার মিলি, জেনারেল সেক্রেটারি বোরহানুল ইসলাম ইমন, এইচআরও ফয়সাল আহমেদ, প্রজেক্ট অফিসার তামিম ইবনে মিজান ও সাইফুল ইসলাম বাবুসহ আরো অনেকে। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন ফাইজুল ইসলাম মুরাদ।

ইফতার পূর্ব আলোচনা সভায় বক্তব্যে জাহাঙ্গীর আলম ইমরুল এবং হালিম সৈকত ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ এর কর্যক্রমের ভূয়সী প্রশংসা করেন।

এসময় বক্তব্য কালে জাগো ফাউন্ডেশনরে এইচআর আবদুল্লাহ আল মামুন, কমিনিউকেশন অফিসার মোসাদ্দেক হোসেন বলেন, ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ এর সারা বাংলাদেশে ৩২টি জেলায় ৩০ হাজার রেজিস্ট্রার্ড ভলান্টিয়ার স্বেচ্চাসেবী হিসেবে কাজ করে যাচ্ছে। সকলের কাছে তাদের কাজ গুলো বেশ প্রশংসিত হচ্ছে। বিশেষ করে তারা এতিম শিশুদের মাঝে খুশির ঈদ নামে যে প্রোগ্রামটি করে সেখানে তারা এতিম শিশুদের নতুন জামা কাপড় কিনে দেয়, পথ শিশুদের লেখাপাড়ার ব্যবস্থা করে দেয়, শীত কালে শীতার্তদের মাঝে শীত বস্ত্র বিতরণ করে, অবহেলিত মানুষদেরকে মূল্যায়ন করে তাদেরকে সম্মনিত করার প্রয়াস চালায় । সর্বোপরি সমাজকে পরিবর্তনে কাজ করে ভোলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ।

তারা আরো জানান, ভলান্টিয়ার ফর বাংলাদেশ এমন কাজ করতে চায় যা ভবিষ্যতে গিনেস রেকর্ডে নাম ওঠবে।

কুমিল্লা করেসপন্ডেন্ট

Share