নবীনদের ওপর সহিংসতার অারেক নাম র‍্যাগিং -ভিডিওসহ

র‌্যাগিং এটি নতুন কিছু নয়। র‌্যাগিং শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে একটি বাজে সংস্কৃতি কিংবা অভ্যাস । ‘র‌্যাগিং’ নামে উচ্চশিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে একধরনের সহিংসতা নীরবে-নিভৃতই চলে আসছে।  র‌্যাগিং এর শিকার হয়ে অনেক তরুণীরা আত্মহত্যার পথ বেছে নেওয়ার ঘটনাও রয়েছে।

কুৎসিত ও নিষ্ঠুর আচরণের মাধ্যমে নবাগত শিক্ষার্থীদের ‘অভ্যর্থনা’ জানানোর নামই হলো ‘র‍্যাগিং’। সাধারণত হলগুলোতে র‍্যাগিং চরম আকারে দেখা যায় ।  হলে যারা নবীন, নতুন প্রবেশ করে তাদের উপর পুরাতনরা  যে নিপীড়ন,নিগ্রহ চালায় তাই র‍্যাগিং ।

এ নিপীড়ন হতে পারে মানসিক অথবা শারীরিক । শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে সন্ত্রাস অনেকাংশেই র‍্যাগিং এর হাত ধরেই হয় । সিনিয়র ছাত্ররা র‍্যাগিং এর মাধ্যমে জুনিয়রদেরকে তাদের অনুগত ও বাধ্যগত করতে চেষ্টা করে ।

অনেক সময়ই জুনিয়রদের ব্যবহার করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্য হাসিলের জন্য, প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করতে ।  উপমহাদেশের ভারত, বাংলাদেশ, পাকিস্তান, শ্রীলঙ্কায় এই সমস্যাটা প্রকট আকার ধারন করেছে।

বিশেষ করে বর্তমান সময়ের এইচ এসসি পরীক্ষার্থীরা এ বিষয়টি সম্পর্কে আগে থেকে অভিজ্ঞতা না বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার আশা-আকাংখা যন্ত্রনায় পরিণত হতে পারে।

তবে সাংবিধানিক ও মানবিক দৃষ্টিকোন থেকে এটি মানবধিকারের চরম লংঘন।

এ সংক্রান্ত ২টি ভিডিও দেখুন-

প্রতিবেদক- দেলোয়ার হোসাইন

Share