হাজীগঞ্জে চলতি ২০২৪-২৫ বছর আলুর বাম্পার ফলন হয়েছে। ফলে সংরক্ষণের জন্য যায়গা নেই হিমাগারে। হাজীগঞ্জ মান্নান কোল্ড স্টোরেজে প্রতিদিন ৫ হাজার বস্তা করে ঢুকছে আলু। এর ধারণ ক্ষমতা ৮ হাজার মে.টন। যা ইতিমধ্যে ধারণ ক্ষমতার বাহিরে চলে এসেছে।
হাজীগঞ্জ কৃষি বিভাগের সূত্রে জানা গেছে-এ বছর এ উপজেলায় আলুর চাষাবাদ লক্ষ্যমাত্রা ছিল ৫শ ৩০ হেক্টর এবং আবাদ হয়েছে ৭শ ৯৭ হেক্টর জমিতে। উৎপাদন লক্ষ্যমাত্র ছিলো ১৩ হাজার ৭শ ৮০ মে. টন। কিন্তু আলু উৎপাদন হয়েছে ২১ হাজার ৩শ মে.টন।
চলতি মৌসুমে আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় অর্থ্যাৎ ঝড়-বৃষ্টি না হওয়ায়,শীতে কুয়াশা না পড়ায় এবং রোগ-বালাই না হওয়ায় আশানূরূপের চেয়ে রেকর্ড পরিমাণ আবাদ হয়েছে।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ দিলরুবা খানম বলেন,‘এ বছর আবহাওয়া অনূকুলে থাকায় আলুর বাম্পার ফলন এবং লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি উৎপাদন হয়েছে। যার ফলে বাজারে দাম কিছুটা কম। খোঁজ নিয়ে জানতে পেরেছি-কোল্ডস্টোরে ধারণ ক্ষমতার সবটুকুই পূরণ হয়েছে। তাই কৃষকদের সনাতন পদ্ধতিতে আলু সংরক্ষণ করার পরামর্শ দিয়েছি।’
নিজস্ব প্রতিবেদক
২৪ মার্চ ২০২৫
এজি