আব্দুল মোবুদুরের পাসপোর্ট দেখে কয়েক বছর আগে লন্ডনের এক অভিবাসন কর্মকর্তা অবাক হয়েছিলেন। পাসপোর্টে জন্মের বয়স লেখা ছিল ১৮৩২ সাল।
অর্থাৎ তথ্য ঠিক হলে ১৮০ বছরের কাছাকাছি তাঁর বয়স। আব্দুল মোবুদুর যে গ্রামে বাস করেন, সেখানে নাকি একশো বছর বয়সের ‘যুবক-যুবতী’ রয়েছে ঘরে ঘরে।
এখানকার মানুষের গড় আয়ু নাকি ১২০ বছর। অবাক হওয়ার মতোই। পাকিস্তান অধিকৃত কাশ্মীরের হুনজা, নাগার, চিত্রল এবং গিলগিট-বাল্টিস্তানের মানুষ নাকি সেঞ্চুরি করে ফেলেন অনায়াসে।
এ নিয়ে অনেক দিন ধরেই চলছে তুমুল চর্চা। কোনও কোনও বিশেষজ্ঞ এই দাবিকে সমর্থন করলেও, অনেকে এই দাবিকে বাড়াবাড়ি বলেও মনে করেন।
বয়সের নির্ভরযোগ্য প্রমাণ কোথায় এই প্রশ্নও আছে। তবে এখানকার মানুষ যে সাধারণ গড়ের থেকে বেশি বাঁচেন, তা নিয়ে অধিকাংশই একমত। অসুখবিসুখ কম।
ক্যানসারের মতো অসুখ চেনেন না এঁরা। গবেষণা চলছে এঁদের খাদ্যাভ্যাস নিয়েও।-আনন্দবাজার
নিউজ ডেস্ক ।। আপডটে, বাংলাদশে সময় ১০:৪১ এএম, ২০ অক্টোবর ২০১৬ বৃহস্পতিবার
এইউ