বাংলাদেশ ও ভারত দ্বিপক্ষীয় প্রক্রিয়ার মাধ্যমে সন্ত্রাসবাদ দমন করবে। এ জন্য এখন দুই দেশের মধ্যে যে কাঠামো রয়েছে তা ভবিষ্যতে আরও শক্তিশালী করা হবে।
বৃহস্পতিবার দুপুরে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন পদ্মায় পররাষ্ট্রসচিব মো. শহীদুল হক সাংবাদিকদের এ কথা বলেন। সেখানে তিনি ভারতের পররাষ্ট্রসচিব ড. সুব্রামানিয়াম জয়শঙ্করের সঙ্গে বৈঠক করেন।
শহীদুল হক জানান, আগামী অক্টোবর মাসে ভারতে অনুষ্ঠেয় ব্রিকস সম্মেলনে যোগ দিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি।
এর আগে সকালে ভারতের পররাষ্ট্রসচিব এস জয়শঙ্করের সঙ্গে নাগরিক সমাজের প্রতিনিধিদলের প্রাতরাশ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভাসূত্রে জানা যায়, বাংলাদেশে অভ্যন্তরীণ জঙ্গিদের যে তৎপরতা রয়েছে সেসব বিষয়ে ভারত খুবই উদ্বিগ্ন। তারা এ বিষয়ে অবহিত রয়েছে। উগ্রপন্থীদের মোকাবিলায় অতীতে তারা বাংলাদেশের পাশে ছিল, ভবিষ্যতে তারা পাশে থাকার আশ্বাস দিয়েছে।
বৈঠকে বাংলাদেশের প্রতিনিধিদলে এমিরিটাস অধ্যাপক আনিসুজ্জামান, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ভিসি আ আ ম স আরেফিন সিদ্দিক, মানবাধিকার নেত্রী সুলতানা কামাল, বিএনপির সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান শমসের মবিন চৌধুরী, লে. জে. (অব.) হারুন-অর রশিদ, ইনস্টিটিউশন অব পিস কনফ্লিক্ট ল’ অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের এক্সিকিউটিভ ডিরেক্টটর মো. আবদুর রশিদ, ঢাবির সাবেক ভিসি অধ্যাপক এ কে আজাদ চৌধুরী, সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী ব্যারিস্টার তানিয়া আমীর, ব্রি. জে. এস নন্দা, সাধনার ডিরেক্টর লুবনা মারিয়াম, ঢাকা ট্রিবিউন-এর সম্পাদক জাফর সুবহান প্রমুখ উপস্থিত ছিলেন। (কালের কণ্ঠ)
: আপডেট ২:২৫ পিএম, ১২ মে ২০১৬, বৃহস্পতিবার
ডিএইচ