দেশের ১ কোটি ৩৩ লাখ ৪৫ হাজার বিদ্যুৎ গ্রাহক আগামি ৫ বছরে মধ্যে প্রি-পেইড মিটারের অর্ন্তভূক্ত হচ্ছে। পরিকল্পনামন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল সোমবার (২৫ জুলাই) জাতীয় সংসদে সংসদে বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রীর পক্ষে সংসদে এ তথ্য জানান ।
তবে আপাতত: লাইফ লাইন গ্রাহক যাদের মাসিক বিদ্যুৎ ব্যবহার ৫০ কিলোওয়াট আওয়ারের নিচে তাদের আর্থ-সামাজিক অবস্থা বিবেচনায় প্রি-পেইড মিটারিং কার্যক্রমের আওতাভুক্ত হচ্ছে না। ।
২০২১ সাল নাগাদ সবার জন্য বিদ্যুৎ সুবিধা নিশ্চিত করতে উৎপাদন ক্ষমতা ২৪ হাজার মেগাওয়াটে উন্নীত করার কার্যক্রম চলছে। এর অংশ হিসেবে সরকারি খাতে ৭ হাজার ৭৬ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৭টি এবং বেসরকারি খাতে ৩ হাজার ৬৮১ মেগাওয়াট ক্ষমতার ১৪টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ ১০ হাজার ৭ শ’৫৭ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩১টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণাধীন রয়েছে। বিদ্যুৎ কেন্দ্রসমূহ ২০১৬ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে পর্যায়ক্রমে চালু হবে।
সরকারি খাতে ২ হাজার ১ শ’৮৮ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৭টি এবং বেসরকারি খাতে ৩ হাজার ৪ শ’৮৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার ২৬টি বিদ্যুৎ কেন্দ্রসহ ৫ হাজার ৬শ’ ৭৩ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৩৩টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণের জন্য বর্তমানে দরপত্র প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
সরকারি খাতে ৫ হাজার ৬ শ’ ৯৫ মেগাওয়াট ক্ষমতার ৮টি বিদ্যুৎ কেন্দ্র নির্মাণ পরিকল্পনাধীন রয়েছে। ২০১৮ সালের জুন নাগাদ ভারত থেকে আরও ৫ শ’ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ আমদানির কার্যক্রম চলছে ।
নিউজ ডেস্ক : আপডেট, বাংলাদেশ সময় ১০:৪০ পিএম, ২৫ জুলাই ২০১৬, সোমবার
ডিএইচ