প্রিয় দাদা,
ডা. পীযূষ কান্তি বড়ুয়া,
শ্রদ্ধা ও ভালোবাসা জানবেন। আশা এবং বিশ্বাস আপনি এবং আপনারা অনেক ভালো আছেন। ভালো থাকুন বিশ্ব প্রভুর কাছে এটাই আমার প্রর্থনা।
একটা কথা বলার জন্য আজ এ পত্রটি লিখলাম। দয়া করে পুরো পত্রটি পড়বেন। আমার কথায় রাগ করবেন না। আর রাগ করলেও আমার করার কিছু নাই, কারন কথাটা বলা খুব প্রয়োজন নাও হতে পারে।
তবে, কিছুটা প্রয়োজন থেকে যায়। তবে হ্যা, এটা মানা আর না মানা একান্ত আপনার ব্যপার। কারণ আপনি…থাক আর বললাম না।
দাদা কথাটা বৌদি বা প্রত্ন ও প্রখরকে বলতে পারেন…। কারণ ওদের ও জানার প্রয়োজন হয়তো আছে, হয়তো নেই।
তাই কথাটা ওদের নাও বলতেপারেন…। দাদা কি খুব বেশী বিরক্ত হচ্ছেন?।
প্লিজ বিরক্ত হবেন না…।
কথাটা আপনাকে জানানো প্রয়োজন তাই বলতে বাধ্য হচ্ছি। হয়তো বলতে পারেন ছেলেটা পাগল? নাকি বেয়াদব?।
তবে যাই বলেন না কেন… এই সত্যটা আপনাকে বলা উচিত….।
আপনার আগমনে চাঁদপুর সাহিত্যে একাডেমি প্রাণচঞ্চল হয়ে উঠেছে অথবা চাঁদপুরেরর বিতর্ক আন্দোলন বেগবান হচ্ছে সে বিষয়ে কিছু বলবো না। একজন শব্দভাষ্কর হয়ে আপনি যে সাহিত্য রচনা করছেন বা দক্ষ সংগঠক হিসেবে আপনি সাংগঠনিক কর্ম চালিয়ে যাচ্ছেন সে কথাও বলছি না।
একজন চিকিৎসক হিসেবে যে মানব সেবা আপনি করছেন তার ফিরিস্তি ও গাইবো না। আমি আপনি এবং বৌদি ও প্রত্ন-প্রখরকে অনেক ভালোবাসি।
সেটাও প্রমান করতে চাচ্ছি না। কথাটা বলা প্রয়োজন মনে হলো তাই বলছি। কথা হলো কথাটা খুবই মূল্যহীন একটি কথা।
তবে বলছি শুনুন। জানি এবার সত্যি সত্যি বিরক্ত হচ্ছেন। ‘আপনি ও বৌদির ৪ টা স্নেহের হাত দয়া করে আমার বা আমাদের মাথার উপর থেকে কখনো সরাবেন না…’। এই কথাটা আজ কেনো বললাম জানেন?
কারন..আজ আপনার #শুভ #জন্মদিন। ও হে আসল কথাটা বলতেই বলা হয়নি। বয়সের ভারে সব ভুলে যাই।
কথাটা হলো … ‘শুভ জন্মদিন দাদা’। এটা বলার জন্যই পত্র লিখলাম। দাদা আপনাকে জন্মদিনের অফুরান শুভেচ্ছা রইলো।
আপনার চলার পথে মানুষ ও মাটি তথা গোটা পৃথিবী উপকৃত হোক। পরিশেষে আপনার সার্বিক মঙ্গল ও সুস্থতা কামনা করছি।
ইতি স্নেহের আশিক বিন রহিম।
: আপডেট, বাংলাদেশ সময় ০১:০০ এএম, ১০ অক্টোবর ২০১৬, সোমবার
ডিএইচ